বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পুরস্কৃত করেন জিয়াউর রহমান
দৈনিক খাগড়াছড়ি
প্রকাশিত: ১৭ আগস্ট ২০২০
ছবি- সংগৃহীত।
পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান জড়িত ছিলেন বলে আবারও অভিযোগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, জিয়াউর রহমান খুনিদের বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে শুধু পৃষ্ঠপোষকতাই করেননি, ইনডেমনিটি বিল জারি করে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচারের পথ বন্ধ করেছিলেন। খুনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলেই জিয়া বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর গঠিত আন্তর্জাতিক তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান টমাস উইলিয়ামকে বাংলাদেশে আসার ভিসা দেননি।
বিচারবহির্ভূত হত্যা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেছেন, এটা নিয়ে আজ সবাই কথা বলেন; কিন্তু সবাই ভুলে গেছেন যে, বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসার পর অপারেশন ক্লিন হার্টের নামে বহু মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। তার স্বামী জিয়াউর রহমান দিয়ে গেছেন জাতির পিতার হত্যাকারীদের ইনডেমনিটি, আর খালেদা জিয়া এসে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করে তাদের ইনডেমনিটি (দায়মুক্তি) দিয়ে গেছেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে গতকাল রোববার আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই আলোচনা সভায় গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অংশ নেন শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতিকে হত্যা করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে নস্যাৎ করে দেয় খুনিরা। এই হত্যাকাণ্ডে সেদিন কর্নেল ফারুক, কর্নেল রশিদ, মেজর হুদা, মেজর ডালিম, মেজর শাহারিয়ার, মেজর পাশা, মাজেদ, মহিউদ্দিন, মোসলেউদ্দিন, রাশেদ, খায়রুজ্জামানসহ সবাই জড়িত ছিল। কিন্তু এই সামরিক অফিসারদের কারা মদদ দিয়েছিল, তাদের পেছনে কারা ছিল? তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর কেবিনেটের একজন মন্ত্রীর ছিল উচ্চাভিলাস আর তার সহযোগী ছিলেন জিয়াউর রহমান, যিনি একজন মেজর ছিলেন।
তিনি বলেন, জাতির পিতা জিয়াকে প্রমোশন দিয়ে মেজর জেনারেল বানিয়েছিলেন। তিনি এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে জড়িত ছিলেন। সেটার স্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায় এই হত্যাকাণ্ডের পর বিবিসিতে কর্নেল ফারুক ও কর্নেল রশিদের একটি ইন্টারভিউর মাধ্যমে। যেখানে তারা স্পষ্ট বলে যে, তাদের সঙ্গে জিয়াউর রহমান সম্পূর্ণভাবে জড়িত ছিলেন। তার মদদেই তারা এই ঘটনা ঘটাতে সক্ষম হয়েছিল। সেটা আরও প্রমাণ হয় বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সংবিধান মানা হয়নি। ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। কিন্তু তিনি রাষ্ট্রপতি হননি, রাষ্ট্রপতি হলেন খন্দকার মোশতাক। আর মোশতাক রাষ্ট্রপতি হয়েই জেনারেল জিয়াকে বানালেন সেনাবাহিনীর প্রধান। জেনারেল জিয়া যদি এই ষড়যন্ত্রে মোশতাকের সঙ্গে সম্পৃক্ত না-ই থাকবেন, তাহলে কেন মোশতাক তাকেই বেছে নেবেন সেনাপ্রধান হিসেবে?
শেখ হাসিনা বলেন, তারপর খুনিদের সব ধরনের মদদ দেওয়া, এটা তো জিয়াউর রহমানই দিয়েছেন। এখানেই তাদের শেষ নয়। মোশতাক, বেইমানরা কখনও ক্ষমতায় থাকতে পারে না। মিরজাফর পারেনি। মিরজাফরকে যারা ব্যবহার করেছে সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যা করতে, সেই মিরজাফরও বেশিদিন ক্ষমতায় থাকতে পারেনি। ঠিক মোশতাকও পারেননি। মোশতাককে হটিয়ে জিয়াউর রহমান নিজেকে নিজেই ঘোষণা দিয়েছিলেন রাষ্ট্রপতি হিসেবে।
তিনি বলেন, এই খুনিরা শুধু ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডই ঘটায়নি, ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে চার নেতাকে হত্যা করে। খুনিদের বিদেশে পাঠিয়ে দেওয়া, রাজনৈতিক আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা এবং বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে জিয়াউর রহমান তাদের পুরস্কৃত করেন। ১৫ আগস্টের খুনিদের হত্যার বিচার হবে না- সেই ইনডেমনিটি অধ্যাদেশও জারি করা হয়। তাদের বিচারের পথ বন্ধ করা হয়। আমরা আপনজন হারালেও আমাদের মামলা করার অধিকার ছিল না, বিচার করারও অধিকার ছিল না।
শেখ হাসিনা বলেন, খুনিদের বিচার বন্ধ করা, তাদের ব্যাংকক হয়ে লিবিয়া পাঠানোসহ সব কর্মকাণ্ড প্রমাণ করে, জিয়াউর রহমান এই হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনায় ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তবে তার সঙ্গে পাকিস্তানের যোগাযোগ ছিল। তাই জিয়া ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার আইন করে বন্ধ রেখেছেন এবং পাকিস্তানি মদদদাতা আলবদর, রাজাকার, আলশামসদের মন্ত্রী-উপদেষ্টা করে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, উচ্চ আদালত সামরিক শাসনামলের অর্ডিন্যান্স বাতিল করে দেশকে অশুভ শক্তির হাত থেকে রক্ষা করেছেন। দেশের মানুষের মধ্যে আবারও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ফিরে এসেছে।
১৫ আগস্টের নৃশংস হত্যাযজ্ঞে পরিবারের সদস্যদের হারানোর বেদনাময় স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, '৭৫-এর পর আমি আর রেহানা বিদেশে ছিলাম। ঘাতকের নির্মম বুলেটে যারা আপনজন হারিয়েছিলেন, অনেকে দেশে থাকতে পারেননি। এই হত্যার পর পরশ ও তাপসকে (যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস) খুঁজে বেড়ানো হয়েছে। কারা কারা বেঁচে আছে, তাদের খুঁজে বেড়ানো হয়েছে।
তিনি বলেন, সবাই গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন ভারতের মাটিতে। উদ্বাস্তু হিসেবে আমাদের থাকতে হয়েছে। এমনকি আমরা আমাদের নিজেদের নামটাও ব্যবহার করতে পারিনি। একদিকে আপনজন সব হারিয়েছি, এক দিনের মধ্যে সব শেষ। আরেক দিকে উদ্বাস্তু হিসেবে আমাদের থাকতে হয়েছে। আমরা যখন উদ্বাস্তু হিসেবে থেকেছি বিদেশের মাটিতে, ঘাতকের দল তখন বিভিন্ন দূতাবাসে রাষ্ট্রদূতের চাকরি পেয়ে বা দূতাবাসে বিভি সরকারি চাকরি পেয়ে আরাম-আয়েশে জীবনযাপন করেছে। সেটাও আমাদের দেখতে হয়েছে। অথচ এই দেশ স্বাধীন করে গেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, '৮০ সালে আমি লন্ডনে যাই। রেহানা তার আগেই লন্ডনে গিয়েছিল। ৮০ সালের ১৬ আগস্ট আমরা লন্ডনে এই হত্যার প্রতিবাদে সভা করি। তখন সেখানে স্যার টমাস উইলিয়াম কিউসি এমপি এবং নভেল লরেট শন ম্যাক ব্রাইটকে নিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যা তদন্তের জন্য একটা আন্তর্জাতিক তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়। কিন্তু টমাস উইলিয়ামকে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ভিসা দেননি। জিয়াউর রহমান কেন ভিসা দিলেন না, কেন তদন্ত করতে দিলেন না- এই প্রশ্নটা থেকে যায়। খুনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে জিয়া ভীত ছিলেন। সেই কারণে তদন্ত করতে দেননি তিনি।
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের পাঁচ বছরে অত্যাচার-নির্যাতন ও হত্যা এবং দুঃশাসনের বিবরণ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০১ সালের পহেলা অক্টোবরের নির্বাচন ছিল একটা প্রহসনের নির্বাচন। সেই নির্বাচনে ক্ষমতায় এসে বিএনপি মানুষ হত্যা শুরু করে। তখন শত শত লোককে হত্যা করে তারা। তিনি বলেন, 'আওয়ামী লীগের গবেষণা কেন্দ্র দখল করে নেয় তারা। ১৫টি কম্পিউটার, বই, ৩০০ ফাইল, নগদ টাকা- সব কিছু লুট করে সিল করে দেয়। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালানোর পথ পর্যন্ত বন্ধ করে দিয়েছিল খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসে।'
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তখন অপারেশন ক্লিন হার্টের নামে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী থেকে শুরু করে যুবলীগের কর্মী যাকে যেখানে পেয়েছে, ধরে নিয়ে হত্যা করেছে। আর সেই হত্যার বিচার হবে না। কারণ সেই ইনডেমনিটিও খালেদা জিয়া দিয়ে গেছেন।
বঙ্গবন্ধুর ত্যাগের আদর্শে দেশের জন্য কাজ করতে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করা জাতির পিতার কাছে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের অঙ্গীকার।
সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, কেন্দ্রীয় নেতা আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন, ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ।
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের। এছাড়া যেকোনো সংবাদ বা অভিযোগ লিখে পাঠান এই ইমেইলেঃ [email protected]
- শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
- মিঠাপানির ঝিনুকে তৈরি মুক্তার গহনা প্রধানমন্ত্রীর হাতে!
- স্কোয়াড্রন লিডার জাওয়াদের পরিবারের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
- ১৫৭ উপজেলায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
- স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রীর প্রাণহানির চেষ্টার নিন্দা শেখ হাসিনার
- দেশি শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচন
- একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
- রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ১১০ বিলিয়ন ডলার, খসড়া নীতিমালার অনুমোদন
- জুনে চালু হবে বিপিসির এলপি গ্যাস বটলিং প্ল্যান্ট
- রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না, ঢাকার বাইরেও নো হেলমেট
- সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানির সম্ভাবনা
- ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট অনুমোদন
- নাইক্ষ্যংছড়ির গহিন অরণ্যে অভিযান, অস্ত্র-সরঞ্জাম উদ্ধার
- কাল খাগড়াছড়ির ঐতিহাসিক স্টেডিয়ামে ঐতিহ্যবাহী বলীখেলা
- খাগড়াছড়িতে নির্বাচন বর্জনের লিফলেট বিতরণ কালে আটক ১
- মাটিরাঙ্গায় সাড়া ফেলেছে সার্বজনীন পেনশন স্কিম
- বিশ্বাসের ঘাটতি হটিয়ে সম্পর্ক দৃঢ় করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
- ফের হিট অ্যালার্ট জারি
- রাজশাহীতে এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ ধান উৎপাদন
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ দল
- জনসংখ্যা বিষয়ক বৈশ্বিক সংলাপ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারির সাক্ষাৎ
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আপিল বিভাগের নবনিযুক্ত বিচারপতিদের সাক্ষাৎ
- বাংলাদেশ-ভারত আর্মি টু আর্মি সংলাপ শুরু
- মা-শিশু স্বাস্থ্যসেবায় আরও আন্তরিক হতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
- নারীকে গড়তে হবে পরিবর্তনের চালিকাশক্তি হিসেবে: শেখ হাসিনা
- পার্বত্যবাসীর কল্যাণে নতুন প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে- প্রতিমন্ত্রী
- খাগড়াছড়িতে নিখোঁজের ৫ দিন পর ত্রিপুরা নারীর মরদেহ উদ্ধার
- মানিকছড়ি কৃষি ব্যাংকে মধু মেলায় ৬৯ লাখ ৪১ হাজার টাকার ঋণ বিতরণ
- ব্যবস্থাপক-শ্রমিক দ্বন্ধে থমথমে রামগড় চা বাগান
- ভাড়ায় খাঁটা এস অনন্ত বিকাশে অসহায় রাঙামাটি এলজিইডি!
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেবে সরকার
- বাংলাদেশকে ২৮.৯ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইডিবি
- সব গণপরিবহনের ভাড়া পরিশোধ হবে র্যাপিড পাসে
- সাজেকে নিহত ৯ জনের ময়নাতদন্ত শেষে হস্তান্তর
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নিবন্ধন সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে
- খাগড়াছড়ির তিন উপজেলায় প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
- বিলুপ্তির পথে পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণী
- সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তুলতে পারলে স্মার্ট নাগরিক হওয়া সম্ভব
- লক্ষ্মছড়িতে দুটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত, এগিয়ে চাইথোয়াই
- ‘বর্তমান সরকার পাহাড়েই বেশি উন্নয়ন কার্যক্রম চালাচ্ছে’
- রামগড়ে কৃষি জমির টপসয়েল কাটার দায়ে ৪ লাখ টাকা জরিমানা
- ২৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
- লক্ষ্মীছড়িতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন চার প্রার্থী
- তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি ছাড়াবে আগামী সপ্তাহে
- খাগড়াছড়িতে ক্রিকেট লীগ ও ভলিবলের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- দেশের এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে- ভূমিমন্ত্রী
- মানবিক সহায়তা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়াল মাটিরাঙ্গা জোন