সর্বজনীন পেনশনের এক সপ্তাহ: জমা ৪ কোটি টাকা
দৈনিক খাগড়াছড়ি
প্রকাশিত: ২৬ আগস্ট ২০২৩
ফাইল ফটো
সর্বস্তরের জনগণকে টেকসই ও সুসংগঠিত সামাজিক নিরাপত্তা কাঠামোর আওতায় আনতে প্রাথমিকভাবে প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা এবং সমতা— এই চার স্কিম নিয়ে সরকার সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি চালু করেছে। এ পেনশন স্কিম চালুর প্রথম সপ্তাহেই নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে চাঁদা পরিশোধ করেছেন সাড়ে ৮ হাজারের বেশি মানুষ। তাদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ প্রায় সাড়ে ৪ কোটি টাকা।
অবশ্য প্রথম তিনদিনে মানুষ যে হারে নিবন্ধন সম্পন্ন করে চাঁদা পরিশোধ করেছেন, পরের পাঁচদিন চাঁদা দেওয়ার হার তার থেকে কিছুটা কম। এরপরও প্রথম সপ্তাহেই যে হারে মানুষের সাড়া পাওয়া গেছে এবং যে পরিমাণ চাঁদা জমা হয়েছে তাতে সন্তুষ্ট সর্বজনীন পেনশন কর্তৃপক্ষ।
অন্যদিকে, সর্বজনীন পেনশনে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে মানুষ চাঁদা দেওয়া শুরু করলেও, এখনে এ চাঁদার টাকা কোথায় বিনিয়োগ করা হবে তা ঠিক করা হয়নি। তবে, সর্বজনীন পেনশন কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, চাঁদার টাকা সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ঝুঁকিমুক্ত খাতে বিনিয়োগ করা হবে। এ লক্ষ্যে বিনিয়োগ বিধিমালা তৈরির কাজ চলছে।
অবশ্য বিনিয়োগ বিধিমালা তৈরি করতে দেরি হলে প্রাথমিকভাবে সরকারি সিকিউরিটিজ বা ট্রেজারি বন্ডে জমা পড়া চাঁদার টাকা বিনিয়োগ করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন সর্বজনীন পেনশন কর্তৃপক্ষের দায়িত্বশীলরা।
অপরদিকে, সর্বজনীন পেনশন স্কিমে জমা পড়া চাঁদার টাকা সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করে লাভজনক খাতে বিনিয়োগের পরামর্শ দিচ্ছেন অর্থনীতিবিদরা। তারা বলছেন, জমা পড়া চাঁদার টাকা সরকারের ইচ্ছা মতো খরচ করা উচিত হবে না। সরকারের যেসব প্রকল্প থেকে নিয়মিত আয় আসে, সেসব প্রকল্পে এ টাকা বিনিয়োগ করা যেতে পারে। এর বাইরে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভালো কোম্পানি, ভালো কোম্পানির বন্ড, সরকারি ট্রেজারি বন্ডসহ ভালোভাবে ফেরত পাওয়া যায় এবং নিরাপদ এমন খাতে এ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অনেকটাই তড়িঘড়ি করে সর্বজনীন পেনশন স্কিম উদ্বোধন ও চালু করা হয়েছে। এ জন্য যে ধরনের প্রস্তুতি নেওয়ার দরকার ছিল তা চালুর আগে নেওয়া সম্ভব হয়নি। ফলে এখন পেনশন স্কিম চালুর পর এর তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে থাকাদের সর্বদাই ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে।
তারা জানান, সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় ব্যাপক মানুষের তথ্য ব্যবস্থাপনা করতে হবে। এসব তথ্য ব্যবস্থাপনার জন্য যে ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া দরকার তা এখনো নেওয়া হয়নি। এছাড়া এর জন্য যে পরিমাণ জনবল থাকা দরকার, তার ব্যবস্থাও করা হয়নি। তবে পেনশন কর্তৃপক্ষ সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে প্রাথমিকভাবে সব কাজ করার চেষ্টা করছেন।
গত ১৭ আগস্ট (বৃহস্পতিবার) প্রধামন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বজনীন পেনশন স্কিমের উদ্বোধন করেন। শুরুতে প্রবাস স্কিম, প্রগতি স্কিম, সুরক্ষা স্কিম এবং সমতা স্কিম এ চার স্কিম নিয়ে সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করার পরপরই সর্বসাধারনের সর্বজনীন পেনশন স্কিমে আবেদনের কার্যক্রম শুরু হয়ে যায়।
উদ্বোধনের পর প্রথম দিনেই নিবন্ধন সম্পন্ন করে ১ হাজার ৭০০ জন চাঁদা পরিশোধ করেন। তারা প্রায় ৯০ লাখ টাকা চাঁদা জমা দেন। পরের দু’দিন শুক্র ও শনিবার সরকারি ছুটির দিন ছিল। এ দুদিনে আরও ২ হাজার ৫০০ জনের বেশি চাঁদা পরিশোধ করে পুরো আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন।
এতে সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালুর প্রথম তিনদিনেই নিবন্ধন করে চাঁদা পরিশোধকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৪ হাজার ৩৯০ জন। আর তাদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ দাঁড়ায় ২ কোটি ১৫ লাখ ৫৯ হাজার টাকা।
পরের পাঁচদিনে (২০ থেকে ২৪ আগস্ট পর্যন্ত) নিবন্ধন সম্পন্ন করে চাঁদা পরিশোধ করেছেন আরও ৪ হাজার ৩৯০ জন। অর্থাৎ প্রথম তিনদিনে যে পরিমাণ মানুষ নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে চাঁদা পরিশোধ করেছেন, পরের পাঁচদিনে চাঁদা পরিশোধের সংখ্যা তার থেকে কিছুটা কম।
প্রথম তিনদিনের তুলনায় পরের পাঁচদিনে চাঁদা পরিশোধকারীর সংখ্যা কিছুটা কম হলেও প্রথম সপ্তাহেই নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে চাঁদা পরিশোধ করেছেন ৮ হাজার ৫৫১ জন। আর তাদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ ৪ কোটি ৩৯ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
প্রথম সপ্তাহে নিবন্ধন সম্পন্ন করে চাঁদা দেওয়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছেন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবীরা। আর সব থেকে কম নিবন্ধন করে বেশি চাঁদা দিয়েছেন প্রবাসীরা। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবীদের জন্য চালু করা হয়েছে প্রগতি স্কিম। বিদেশিদের জন্য চালু করা হয়ছে প্রবাস স্কিম।
জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের তথ্যানুযায়ী, প্রথম সপ্তাহে পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে পেনশন স্কিমের আওতায় আসাদের মধ্যে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবীরা রয়েছেন অর্ধেকের বেশি। তাদের জন্য চালু করা প্রগতি স্কিমে নিবন্ধন করে চাঁদা পরিশোধ করেছেন ৪ হাজার ৫১৯ জন। তাদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ ২ কোটি ৪৯ লাখ ৪৯ হাজার টাকা।
দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সুরক্ষা স্কিম। অনানুষ্ঠানিক খাতে কর্মরত বা স্বকর্মে নিয়োজিত ব্যক্তিরা যেমন- কৃষক, রিকশাচালক, শ্রমিক, কামার, কুমার, জেলে, তাঁতী ইত্যাদি পেশার ব্যক্তিদের জন্য এ স্কিম চালু করা হয়েছে। এ স্কিমের আওতায় চাঁদা পরিশোধ করেছেন ২ হাজার ৯০৭ জন। তাদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ ২ কোটি ৩৩ লাখ ৫৬ হাজার ৫০০ টাকা।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক সময় সময় প্রকাশিত আয়সীমার ভিত্তিতে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী আয়ের ব্যক্তিদের (যার বর্তমান আয়সীমা বাৎসরিক সর্বোচ্চ ৬০ হাজার টাকা) জন্য চালু হওয়া সমতা স্কিমের চাঁদা দিয়েছেন ৯১০ জন। এ স্কিমে জমা পড়া চাঁদার পরিমাণ ১৩ লাখ ১৪ হাজার টাকা। এ স্কিমে চাঁদাদাতা যে পরিমাণ অর্থ জমা দেবেন, সরকারের পক্ষ থেকে সমপরিমাণ অর্থ জমা দেওয়া হবে। অর্থাৎ চাঁদাদানকারী অর্ধেক অর্থ জমা দেবেন, বাকি অর্ধেক দেবে সরকার।
আর প্রবাসীদের জন্য চালু করা প্রবাস স্কিমে চাঁদা দিয়েছেন ২১৫ জন। তাদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ ৪৩ লাখ ৫ হাজার টাকা। সমতা স্কিমের তুলনায় প্রবাস স্কিম গ্রহণকারীর সংখ্যা অনেক কম হলেও তাদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ অনেক বেশি। প্রবাস স্কিম গ্রহণকারীরা গড়ে ২০ হাজার টাকা করে জমা দিয়েছে। তবে, এ স্কিমে মাসিক চাঁদা সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা। অর্থাৎ এ স্কিম গ্রহকারীরা অগ্রিম চাঁদাও জমা দিয়েছেন।
যোগাযোগ করা হলে সর্বজনীন পেনশন কর্তৃপক্ষের সদস্য গোলাম মোস্তফা জাগো নিউজকে বলেন, বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) পর্যন্ত ৮ হাজার ৫৫১ জন চাঁদা পরিশোধ করেছেন। তাদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ ৪ কোটি ৩৯ লাখ ২৫ হাজার টাকা। শুরুতে মানুষের কাছ থেকে বেশ ভালো সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। যে হারে নিবন্ধন সম্পন্ন করে চাঁদা দিচ্ছেন, সেটাকে আমরা খুবই ইতিবাচক হিসেবে দেখছি।
জমা পড়া চাঁদার টাকা কি করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, জমা পড়া চাঁদার টাকা বিনিয়োগ করা হবে। আমরা চাচ্ছি খুব দ্রুত বিনিয়োগ করতে। বিনিয়োগ বিধিমালা তৈরির কাজ চলছে। বিধিমালা অনুযায়ী পেনশনের টাকা বিনিয়োগ করা হবে। গাইডলাইন তৈরির আগেও যদি সরকারি কোনো খাতে বিনিয়োগ করা হয়, তাতেও সমস্যা নেই। জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ যদি মনে করে ট্রেজারি বিল কিনবো, তাতেও সমস্যা নেই। তবে, এখানে একটা প্রভিশন রাখা হয়েছে, তা হলো নিরাপদ বিনিয়োগের বাইরে কোনো বিনিয়োগ করবো না।
পেনশন জমা পড়া চাঁদার টাকা কোথায় বিনিয়োগ করা যেতে পারে জানতে চাইলে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, ফান্ডটা সেভ ফাইন্যান্সিং হয়, সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে। বিনিয়োগটা যাতে লাভজনক হয় তার ব্যবস্থাও করতে হবে। বিনিয়োগ থেকে যেন অবশ্যই ভালো রিটার্ন পাওয়া যায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পে এ ফান্ডের অর্থ বিনিয়োগ করা উচিত হবে কি না? এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, সরকারের প্রকল্প থেকে ইনকাম কেমন আসবে সেটা দেখতে হবে। সব প্রকল্প থেকে তো ইনকাম আসে না। পদ্মা সেতু থেকে ইনকাম হচ্ছে, কিন্তু অনেক প্রকল্প থেকে তো ইনকাম হয় না। এগুলো দেখে-শুনে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, সর্বজনীন পেনশন সরকার চালু করেছে ঠিকই। কিন্তু এটার পরিচালন ব্যবস্থা, প্রশাসনিক ব্যবস্থা, বিনিয়োগ পলিসি, বিনিয়োগ টিম এগুলোর কোনো কিছু ঠিক করা হয়নি। একটা সিস্টেমের মাধ্যমে করা হয়েছে, তবে এটা হিউজ ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ইস্যু। সেটাও ঠিক করা হয়নি।
বিশেষ করে সমতা অর্থাৎ গরিবদের জন্য যে স্কিম করা হয়েছে, সেখানে কীভাবে সিলেকশনটা হবে? আমি কি অ্যাপ্লাই করলেই আমাকে দেবে? তা তো হওয়ার কথা না। আমাকে তো গরিব হিসেবে প্রমাণ করতে হবে। সেটা কি ভিত্তিতে হবে। সেগুলো বলা হয়নি। কে সার্টিফাই করবে, কিসের ভিত্তিতে? এগুলো না করে এখন যদি আমি দিয়ে দেয় তাহলে তো মুসকিল হয়ে যাবে। সরকারকে তো প্রতি মাসে মাসে প্রচুর পয়সা দিতে হবে। ফেক অ্যাকাউন্ট থাকতেই পারে, সেগুলো দূর করবো কীভাবে? এখানে অনেক চ্যালেঞ্জ আছে- বলেন বিশিষ্ট এ অর্থনীতিবিদ।
তিনি বলেন, একটা বড় অফিস লাগবে। শত শত কর্মকর্তা-কর্মচারী থাকবে। সেখানে বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট থাকবে। অর্গানোগ্রাম থাকতে হবে। এগুলোর কিছুই করা হয়নি। অফিসটাও নেওয়া হয়নি।
পেনশনের চাঁদার টাকা সরকারি ট্রেজারি বন্ড বিনিয়োগ করা যায় কি না? এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, এটা (ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ) খুব বেশি করা ঠিক হবে না। এতে নিরাপত্তা থাকবে, কিন্তু রিটার্ন সেইভাবে আসবে না। সরকারি বন্ডের সমস্যা হচ্ছে, তা বাজারভিত্তিক না। ব্যাংকাররা রাখে শুধু একটা কারণে, সেটা হলো এসএলআর শর্ত পূরণ করার জন্য। যাই পাই তাই ভালো। যাই পাই তাই দিয়ে তো আর পেনশন ফান্ড চলবে না।
পেনশন স্কিমে জমা হওয়া চাঁদা কোথায় বিনিয়োগ করা যেতে পারে? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, বাংলাদেশের জন্য এটা একটা চ্যালেঞ্জ। আমাদের স্টক মার্কেট খুবই আন্ডার ডেভলপ, খুবই করাপশন। তবু বলা যায়, অল্প কিছু স্টক আছে, যেগুলো রিলায়েবল। স্টক মার্কেটে কিছু বিনিয়োগের সুযোগ রাখা উচিত। এটা বিশ্বের সব দেশেই রাখে। তবে, এ বিনিয়োগ শুধু ট্রিপল ‘এ’ ক্যাটাগেরির কোম্পানিতে করার সুযোগ রাখা যেতে পারে, তার বাইরে নয়।
পুঁজিবাজারের বাইরে কোথায় বিনিয়োগ করা যেতে পারে? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বন্ড মার্কেটে বিনিয়োগ করা যেতে পারে। সরকারি বন্ডের কথা যেটা বলা হলো, সেটা করা যেতে পারে। এর বাইরে ভালো কোম্পানি যদি বাজারে বন্ড ছাড়ে, সেখানে বিনিয়োগ করা যেতে পারে। এছাড়া সরকার যদি ভালো প্রজেক্ট নিয়ে আসে, সেখানে বিনিয়োগ করা যেতে পারে। যেমন- দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বা প্রথম পদ্মা সেতু থেকে একটা বন্ড ইস্যু করলো, ৯ থেকে ১০ শতাংশ মুনাফা দেয়, সেটাতে বিনিয়োগ করা যেতে পারে। তা হলে সরকারও কিছু ফান্ড পেয়ে যায়।
তিনি বলেন, ‘বিনিয়োগটা ভালো জায়গায় না হলে চালান গায়েব হয়ে যাবে। এটা খুবই চ্যালেঞ্জিং। এ ফান্ড যেন যেনতেনভাবে যেকোনো জায়গায় সরকারের ইচ্ছা মতো ব্যয় না হয়। রিজার্ভে যেমন হয়েছে- এ শ্রীলঙ্কাকে দিয়ে দাও, পয়রা বন্দরকে দিয়ে দাও, অমককে দিয়ে দাও। দিয়ে দেখা গেলো ৭ বিলিয়ন ডলার নাই হয়ে গেছে। সেটা করা যাবে না।’
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের। এছাড়া যেকোনো সংবাদ বা অভিযোগ লিখে পাঠান এই ইমেইলেঃ [email protected]
- বেপরোয়া ট্রাকের ধাক্কায় প্রকৌশলীসহ দুইজন আহত
- কেন্দ্র দখল তো দূরের কথা, একটা ভোট জাল পড়লেই কেন্দ্র বন্ধ
- ঢাকায় আসছেন কানাডার ইন্দো-প্যাসিফিক বাণিজ্য প্রতিনিধি
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পিআইবির মহাপরিচালকের শ্রদ্ধা
- জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি
- সুযোগ পেলেই ওরা ছোবল মারতে চায়: রাষ্ট্রপতি
- যে জাতি গুণীজনকে সম্মান দিবে, সে জাতি তত উন্নত হবে- প্রতিমন্ত্রী
- সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
- প্রধানমন্ত্রী চান বাংলাদেশের সকল মানুষ এক ছাতার নিচে বাস করবে
- রাঙামাটিতে জেএসএসের গুলিতে দুই ইউপিডিএফ সদস্য নিহত
- সৌদিতে চলতি বছরে প্রথম বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
- পাহাড়ের কৃষিতে বাড়ছে শিক্ষিত, তরুণ উদ্যোক্তা
- ডলারের প্রবাহ বাড়াতে ব্যাংকের এমডিরা যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন
- জামাতুল আনসারের ‘প্রধান অস্ত্র সরবরাহকারী’ গ্রেপ্তার
- বান্দরবানে কেএনএর নারী ইউনিট সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
- উপজেলা নির্বাচন: বহিরাগত রোধে চেকপোস্ট বসানোর নির্দেশ ইসির
- নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞা না থাকলে দেশ আরও এগিয়ে যেত
- তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে দেশে জাগরণ তৈরি হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
- বৈদেশিক ঋণের প্রকল্পে বিশেষ নজর দিতে নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- গণভবনে ফুলেল ভালোবাসায় সিক্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- শেখ হাসিনাকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
- শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরি: রাষ্ট্রপতি
- যারা একবেলা খেতে পারত না, তারা চারবেলা খায় : প্রধানমন্ত্রী
- জিয়া আমাকে বাড়ি-গাড়ি দিতে চেয়েছিলেন: প্রধানমন্ত্রী
- ঋণখেলাপি বিএনপির সময় বেশি ছিল: আইনমন্ত্রী
- খাগড়াছড়িতে শাশুড়িকে হত্যার দায়ে জামাতা গ্রেপ্তার
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: খাগড়াছড়িতে জমে উঠেছে ভোটের মাঠ
- শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
- মিঠাপানির ঝিনুকে তৈরি মুক্তার গহনা প্রধানমন্ত্রীর হাতে!
- স্কোয়াড্রন লিডার জাওয়াদের পরিবারের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
- ভাড়ায় খাঁটা এস অনন্ত বিকাশে অসহায় রাঙামাটি এলজিইডি!
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেবে সরকার
- বাংলাদেশকে ২৮.৯ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইডিবি
- সব গণপরিবহনের ভাড়া পরিশোধ হবে র্যাপিড পাসে
- সাজেকে নিহত ৯ জনের ময়নাতদন্ত শেষে হস্তান্তর
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নিবন্ধন সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে
- খাগড়াছড়ির তিন উপজেলায় প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
- বিলুপ্তির পথে পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণী
- সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তুলতে পারলে স্মার্ট নাগরিক হওয়া সম্ভব
- লক্ষ্মছড়িতে দুটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত, এগিয়ে চাইথোয়াই
- ‘বর্তমান সরকার পাহাড়েই বেশি উন্নয়ন কার্যক্রম চালাচ্ছে’
- রামগড়ে কৃষি জমির টপসয়েল কাটার দায়ে ৪ লাখ টাকা জরিমানা
- লক্ষ্মীছড়িতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন চার প্রার্থী
- ২৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
- তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি ছাড়াবে আগামী সপ্তাহে
- খাগড়াছড়িতে ক্রিকেট লীগ ও ভলিবলের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- দেশের এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে- ভূমিমন্ত্রী
- মানবিক সহায়তা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়াল মাটিরাঙ্গা জোন