বিচারকাজে পুলিশ সাক্ষী বাধ্যতামূলক
দৈনিক খাগড়াছড়ি
প্রকাশিত: ২৪ আগস্ট ২০২৩
ছবি- সংগৃহীত।
পুলিশ সাক্ষীর অনুপস্থিতির কারণে বেশির ভাগ ফৌজদারি মামলার বিচার কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। শুনানিতে গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী হিসাবে পুলিশ অনুপস্থিত থাকায় মামলার ম্যারিট দুর্বল হয়ে পড়ছে। বিশেষ করে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া বহু মামলা সরকার পক্ষ দ্রুত নিষ্পত্তি করতে পারছে না। এ কারণে মাঠের বিরোধী দল বিএনপিসহ অন্য দলগুলোর নেতাকর্মীরা শত শত মামলা মাথায় নিয়ে দিব্বি বহাল-তবিয়তে ঘুরছেন। সংকটের এই বাস্তবতা অনুধাবন করে সম্প্রতি পুলিশের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কঠোর নির্দেশনা জারি করা হয়। যৌক্তিক কারণ ছাড়া সাক্ষী হিসাবে কোনো পুলিশ সদস্য অনুপস্থিত থাকলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে বিএনপির পক্ষ থেকে বিষয়টিকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বুধবার যুগান্তরকে বলেন, ‘বিষয়টি আমরা ইতোমধ্যে জেনেছি। তবে প্রথমত আমরা মনে করি, নির্বাচনের আগে বিরোধী দলকে শায়েস্তা করতে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। কেননা পুলিশের কতিপয় ব্যক্তি রাজনৈতিকভাবে শাসক দলের অনুরক্ত। তারাই আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক এজেন্ডা প্রতিপালনের চেষ্টা করছে। তবে এক্ষেত্রে আমরা গোটা পুলিশ বাহিনীকে দোষারোপ করছি না। কারণ এটিসহ যেসব পরিপত্র এর আগেও জারি করা হয়েছে, তা কতটা আইনসম্মত হয়েছে, তা সময়ই বলে দেবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের একজন দায়িত্বশীল সিনিয়র কর্মকর্তা যুগান্তরকে বলেন, ‘বিএনপির এ অভিযোগ মোটেই ঠিক নয়। মামলায় পুলিশ সাক্ষী যথাসময়ে হাজির করা গুরুত্বপূর্ণ আইনগত বিষয়। সাক্ষী যেই হোক না কেন, তিনি আদালতে হাজির না হলে মামলাটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মূলত আদালতে মামলাজট কমাতে পুলিশ যথাসময়ে পুলিশ সাক্ষী হাজির করার উদ্যোগ নিয়েছে। এটি তাদের ‘রুটিন ওয়ার্ক’ এবং পেশাগত দায়িত্ব।
প্রসঙ্গত, ২০ আগস্ট পুলিশ সদর দপ্তরের স্পেশাল ক্রাইম ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড এনআরবি অ্যাফেয়ার্স শাখার অতিরিক্ত ডিআইজি জেসমিন বেগম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়, সারা দেশে বিচার চলমান মামলায় পুলিশ সদস্যদের সাক্ষ্যর দিন ধার্য থাকে। কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়, পুলিশ সাক্ষীরা ধার্য তারিখে অনুপস্থিত থাকেন। এতে বিচার প্রক্রিয়ায় অনাকাঙ্ক্ষিত বিলম্ব সৃষ্টি হয়।
এ অবস্থায় যথাসময়ে সাক্ষী হাজির নিশ্চিতকরণ, বিনা কারণে অনুপস্থিত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কেন পুলিশ সাক্ষীর এত অনুপস্থিতি জানতে চাইলে মাঠ পর্যায়ে কর্মরত পুলিশের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়ে বলেন, ‘আমরা পুলিশ সাক্ষীদের অনেকের বিপি বা পরিচিতি নম্বর নথিতে খুঁজে পাচ্ছি না। এ কারণে শুধু নাম ও পদবি দিয়ে সাক্ষী খুঁজে বের করা কঠিন। এটা বদলিযোগ্য চাকরি। ফলে বিপি নম্বর না থাকলে পুলিশ সাক্ষী আদালতে হাজির করা সম্ভব নয়।’ কেন বিপি নম্বর নেই, এর কারণ সম্পর্কে তাদের অনেকে মন্তব্য করতে চাননি।
পুলিশ সদর দপ্তরের চিঠিতে বলা হয়, ধার্য তারিখে কোনো পুলিশ সদস্য সংশ্লিষ্ট আদালতে হাজির না হলে অনুপস্থিতির বিষয়টি প্রতিবেদন আকারে তার ইউনিটকে প্রতিবেদনসহ জানাতে হবে। অনুপস্থিতির কারণ অনুসন্ধানপূর্বক প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
আদালতে যথাযথভাবে সাক্ষ্য না দিলে সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তার ইউনিটকে অবহিত করতে হবে। সাক্ষ্য প্রদানে অনুপস্থিত ও যথাযথ সাক্ষ্য প্রদান করেনি-এমন পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণসংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রতিমাসের ৫ তারিখের মধ্যে পুলিশ সদর দপ্তরে পাঠাতে হবে।
সূত্র জানায়, বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিপুলসংখ্যক মামলা বিচারাধীন। বিশেষ করে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা কয়েক লাখ। বিএনপির শীর্ষস্থানীয় অনেক নেতার বিরুদ্ধে দুই থেকে আড়াইশ মামলা ঝুলছে। কেবল মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে বিচারাধীন রাজনৈতিক মামলা দেড় হাজারের বেশি। ঢাকার বেশির ভাগ রাজনৈতিক মামলা পল্টন, মতিঝিল ও রমনায়।
আদালত সূত্র জানায়, এ তিন থানায় প্রতিমাসে কয়েকশ সাক্ষী সমন আসে। কিন্তু বাস্তবে সাক্ষী হাজিরে থানা পুলিশের তৎপরতা দেখা যায় না। যেমন জুলাইয়ে পল্টন থানায় ২৭৬টি সাক্ষী সমন পাঠানো হয়। এর মধ্যে ঢাকা মহানগর জজ আদালত থেকে ৭৪টি এবং সিএমএম কোর্ট থেকে ২০২টি। কিন্তু সমন তামিলের হার অর্ধেকেরও কম। সাক্ষী না আসায় অনেক মামলার তারিখ পিছিয়ে দেওয়া হয়। এতে বিচার বিলম্বিত হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে পল্টন থানার ওসি সালাউদ্দিন মিয়া বুধবার যুগান্তরকে বলেন, বিচারাধীন অনেক মামলায় সাধারণ সাক্ষীরা অনুপস্থিত থাকলেও পুলিশের সাক্ষী অনুপস্থিতি খুবই কম। তবে বর্তমানে এ বিষয়ে খুবই কড়াকড়ি করা হচ্ছে। তিনি জানান, পুলিশের সাক্ষী অনুপস্থিত হলে উচ্চপর্যায়ে তাদের জবাবদিহি করতে হয়। কিন্তু পুরোনো মামলার যেসব সাক্ষী অন্যত্র বদলি হয়ে গেছেন বা অবসরে গেছেন, তাদের আদালতে পাঠানোর দায়িত্ব তার নয়। এজন্য পুলিশের অন্য একটি বিভাগ কাজ করে।
সূত্র জানায়, ২০ আগস্ট ডিএমপির ক্রাইম কনফারেন্সে বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হয়। সভায় বলা হয়, অনেক মামলায় সাক্ষী হলেও পুলিশ সদস্যরা আদালতে হাজির হচ্ছেন না। এমনকি কেউ কেউ যথাযথভাবে সাক্ষ্য দেন না। এতে তদন্ত বাধাপ্রাপ্ত হয়। ফলে অভিযোগ প্রমাণ করা দুরূহ হয়ে পড়ে।
সভায় উপস্থিত পুলিশ কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক সাক্ষী অনুপস্থিতির কারণ জানতে চাইলে কয়েকজন ওসি (ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) নিজেদের মতো করে ব্যাখ্যা দেন। সভায় একজন ওসি বলেন, আদালতে সাক্ষ্য দিতে গেলে যাতায়াত ও খোরাকি ভাতার প্রয়োজন হয়। কিন্তু এ খাতে পুলিশের কোনো বরাদ্দ নেই। ফলে অনেকেই সাক্ষ্য দিতে নিরুৎসাহবোধ করেন।
অপর একজন ওসি বলেন, পুরোনো অনেক মামলায় সাক্ষী হিসাবে উল্লিখিত পুলিশ সদস্যের নাম-ঠিকানা যথাযথভাবে লেখা হয় না। এমনকি তার বিপি নম্বরও লেখা থাকে না। এতে সাক্ষী হাজির করতে সমস্যা হয়। বদলি হয়ে যাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যকে খুঁজে পাওয়া সময়সাপেক্ষ হয়ে দাঁড়ায়। এছাড়া সাক্ষীদের অনেকে বাসা বদল করায় যথাসময়ে তার কাছে সমন পাঠানো সম্ভব হয় না।
সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, থানায় সাক্ষী সমন এলে তা রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ রাখা এবং সংশ্লিষ্ট সাক্ষীর কাছে সমন পাঠানোর বিষয়টি দেখভালের দায়িত্বে থাকেন একজন এএসআই (সহকারী উপপরিদর্শক) অথবা কনস্টেবল। কিন্তু ওসি বা তদূর্ধ্ব কর্মকর্তাদের তদারকির অভাবে যথাযথভাবে সমন তামিল করা হয় না। এমনকি অনেক থানার রেজিস্টারে ভুয়া তামিল দেখানো হয়। নির্ধারিত ছকে ‘সমন পাঠানো হয়েছে’ লেখা হলেও বাস্তবে টেবিলেই পড়ে থাকে আদালতের সমন।
তবে পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, সাক্ষী হাজিরের দায়িত্ব থানা পুলিশের। বিশেষ করে এ বিষয়ে ইউনিটপ্রধান হিসাবে থানার ওসিরাই দায়বদ্ধ। ফৌজদারি কার্যবিধির ৭০ থেকে ৭২ ধারায় বিষয়টি স্পষ্ট করা আছে। যদি কোনো থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাক্ষী সমন তামিলে ব্যর্থ হন তবে তাকে জারিমানা করার বিধানও আছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপির প্রসিকিউশন বিভাগের উপকমিশনার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান মঙ্গলবার যুগান্তরকে বলেন, সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য এখন সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যের মোবাইলে ডিজিটাল সমন পাঠানো হচ্ছে। এমনকি সংশ্লিষ্ট জিআরও (সাধারণ নিবন্ধন) শাখা থেকে দফায় দফায় ফোন করে ধার্য তারিখে উপস্থিত থাকতে বলা হয়। এরপরও কেউ উপস্থিত না হলে উচ্চপর্যায়ে প্রতিবেদন পাঠানো হয়।
পুলিশ বলছে, একাধিক মামলা বিচারাধীন থাকলেও বিএনপির অনেক নেতাকর্মী স্বাধীনভাবেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তারা আদালতে নিয়মিত হাজিরাও দেন না। এমনকি বিএনপির অনেক নেতা আইনি মারপ্যাঁচ কাজে লাগিয়ে বিচার দীর্ঘায়িত করছেন।
কেন্দ্রীয় নেতাদের বেশ কয়েকজন মামলার বিচার পর্যায়ে রিভিশন দায়ের করেন। কেউ কেউ তার বিরুদ্ধে মামলাটি চলতে পারে না বলে কোয়াশমেন্টের আবেদন করেন। এর ফলে অনেক সময় নিম্ন আদালতে বিচার কার্যক্রম থেমে যায়।
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের। এছাড়া যেকোনো সংবাদ বা অভিযোগ লিখে পাঠান এই ইমেইলেঃ [email protected]
- বেপরোয়া ট্রাকের ধাক্কায় প্রকৌশলীসহ দুইজন আহত
- কেন্দ্র দখল তো দূরের কথা, একটা ভোট জাল পড়লেই কেন্দ্র বন্ধ
- ঢাকায় আসছেন কানাডার ইন্দো-প্যাসিফিক বাণিজ্য প্রতিনিধি
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পিআইবির মহাপরিচালকের শ্রদ্ধা
- জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি
- সুযোগ পেলেই ওরা ছোবল মারতে চায়: রাষ্ট্রপতি
- যে জাতি গুণীজনকে সম্মান দিবে, সে জাতি তত উন্নত হবে- প্রতিমন্ত্রী
- সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
- প্রধানমন্ত্রী চান বাংলাদেশের সকল মানুষ এক ছাতার নিচে বাস করবে
- রাঙামাটিতে জেএসএসের গুলিতে দুই ইউপিডিএফ সদস্য নিহত
- সৌদিতে চলতি বছরে প্রথম বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
- পাহাড়ের কৃষিতে বাড়ছে শিক্ষিত, তরুণ উদ্যোক্তা
- ডলারের প্রবাহ বাড়াতে ব্যাংকের এমডিরা যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন
- জামাতুল আনসারের ‘প্রধান অস্ত্র সরবরাহকারী’ গ্রেপ্তার
- বান্দরবানে কেএনএর নারী ইউনিট সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
- উপজেলা নির্বাচন: বহিরাগত রোধে চেকপোস্ট বসানোর নির্দেশ ইসির
- নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞা না থাকলে দেশ আরও এগিয়ে যেত
- তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে দেশে জাগরণ তৈরি হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
- বৈদেশিক ঋণের প্রকল্পে বিশেষ নজর দিতে নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- গণভবনে ফুলেল ভালোবাসায় সিক্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- শেখ হাসিনাকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
- শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরি: রাষ্ট্রপতি
- যারা একবেলা খেতে পারত না, তারা চারবেলা খায় : প্রধানমন্ত্রী
- জিয়া আমাকে বাড়ি-গাড়ি দিতে চেয়েছিলেন: প্রধানমন্ত্রী
- ঋণখেলাপি বিএনপির সময় বেশি ছিল: আইনমন্ত্রী
- খাগড়াছড়িতে শাশুড়িকে হত্যার দায়ে জামাতা গ্রেপ্তার
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: খাগড়াছড়িতে জমে উঠেছে ভোটের মাঠ
- শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
- মিঠাপানির ঝিনুকে তৈরি মুক্তার গহনা প্রধানমন্ত্রীর হাতে!
- স্কোয়াড্রন লিডার জাওয়াদের পরিবারের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
- ভাড়ায় খাঁটা এস অনন্ত বিকাশে অসহায় রাঙামাটি এলজিইডি!
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেবে সরকার
- বাংলাদেশকে ২৮.৯ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইডিবি
- সব গণপরিবহনের ভাড়া পরিশোধ হবে র্যাপিড পাসে
- সাজেকে নিহত ৯ জনের ময়নাতদন্ত শেষে হস্তান্তর
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নিবন্ধন সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে
- খাগড়াছড়ির তিন উপজেলায় প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
- বিলুপ্তির পথে পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণী
- সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তুলতে পারলে স্মার্ট নাগরিক হওয়া সম্ভব
- লক্ষ্মছড়িতে দুটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত, এগিয়ে চাইথোয়াই
- ‘বর্তমান সরকার পাহাড়েই বেশি উন্নয়ন কার্যক্রম চালাচ্ছে’
- রামগড়ে কৃষি জমির টপসয়েল কাটার দায়ে ৪ লাখ টাকা জরিমানা
- লক্ষ্মীছড়িতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন চার প্রার্থী
- ২৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
- তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি ছাড়াবে আগামী সপ্তাহে
- খাগড়াছড়িতে ক্রিকেট লীগ ও ভলিবলের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- দেশের এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে- ভূমিমন্ত্রী
- মানবিক সহায়তা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়াল মাটিরাঙ্গা জোন