স্থায়ী শান্তি:
পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি কমিশন আইন সংশোধন সময়ের দাবি
দৈনিক খাগড়াছড়ি
প্রকাশিত: ১২ জানুয়ারি ২০২০
ছবি- নিজস্ব প্রতিবেদক।
পার্বত্য চট্টগ্রামে যত সমস্যা আছে তার মধ্যে অন্যতম প্রধান সমস্যা হলো ভূমি সংক্রান্ত সমস্যা। সেই সমস্যা নিরসনে সরকার বেশ আন্তরিকতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে সরকার ইতিমধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন গঠন করেছে। ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০১৬’ সরকারের একান্ত আন্তরিকতারই ফসল।
তবে পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙালি জনগোষ্ঠী এই ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন (সংশোধন) অধ্যাদেশ- ২০১৬’-কে স্বাগত জানালেও উক্ত অধ্যাদেশের বেশ কিছু ধারা নিয়ে তারা শঙ্কিত। কারণ, বাঙালিদের ধারণা এই কমিশন গঠন করে সরকার পার্বত্য ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি করার সদিচ্ছা দেখালেও যাদের দাবির প্রেক্ষিতে এগুলো করা হয়েছে তাদের উদ্দেশ্য কিন্তু ভিন্ন।
এ বিষয়ে গত ৪ আগস্ট ২০১৬ তারিখে ঢাকায় এক মানববন্ধন কর্মসূচিতে মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক বলেন, ‘‘১৯৮৭ সালে পার্বত্যাঞ্চলের এসব দেশদ্রোহীরা সরকারকে প্রস্তাব দিয়েছিলো পুরো বাংলাদেশ দু‘টি ভাগে ভাগ করার। এক ভাগের নাম বাংলাদেশ- যার রাজধানী ঢাকা। আর এক ভাগের নাম হবে ‘জুম্মল্যান্ড’- যার রাজধানী রাঙামাটি। এই দু’টি অংশ মিলে একটি ফেডারেল সরকার হবে। তখন আমরা রাজি হইনি। কিন্তু বর্তমান এই ভূমি আইন বাস্তবায়নের ফলে দেশদ্রোহীদের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে’।
পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙালিদের ধারণা, ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন-২০১৬ সংশোধনীর ফলে পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে বাঙালিদের উচ্ছেদ করার নিরঙ্কুশ ক্ষমতা পেয়ে যাবেন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সভাপতি সন্তু লারমা। আর কমিশনকে ব্যবহার করে সন্তু লারমা কোন বাঙালি পরিবারকে পার্বত্য চট্টগ্রামে তার ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ করলেও কোন আইন-আদালত কিংবা রাষ্ট্রের প্রতিকার করার ক্ষমতা থাকবে না। কেন বাঙালিদের এই শঙ্কা সে বিষয়ে কিছুটা আলোকপাত করা প্রয়োজন।
পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত অর্ধেক জনগোষ্ঠীই বাঙালি অথচ পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন (সংশোধন) আইন-২০১৬ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যে কমিশন গঠন করা হয়েছে সেখানে পার্বত্য বাঙালিদের কোন প্রতিনিধি নেই। আইনে সেই সুযোগ রাখা হয়নি। কমিশনের ৯ জন সদস্যের মধ্যে তিনজন সার্কেল চিফ, তিনজন পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবং একজন আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান সবাই উপজাতি। বাকি দুইজন তথা কমিশনের চেয়ারম্যান একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ও সদস্য চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার- তারা সরকারের প্রতিনিধি। ফলে ভূমি নিয়ে বেশিরভাগ বিরোধ যাদের মধ্যে তাদের একটি পক্ষ কমিশনে নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠ হলেও অপরপক্ষ পার্বত্য বাঙালিরা সম্পূর্ণ অনুপস্থিত। অধিকিন্তু, কমিশনের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গৃহিত হবার আইন থাকায় এ কমিশন থেকে একপেশে যে কোন ধরনের সিদ্ধান্ত আসার আশঙ্কা বাঙালিদের। তাই পার্বত্য চট্টগ্রামের বসবাসরত বাঙালিরা এ আইন ও কমিশনের মাধ্যমে তাদের ভূমির অধিকার হারাবে বলে উৎকণ্ঠিত। এ ধরনের একপেশে সিদ্ধান্তের ফলে পার্বত্য বাঙালিরা ভূমিহীন হয়ে যেতে পারে বলেও তারা আশঙ্কা করছে।
কমিশন আইনের ১৬ নং অনুচ্ছেদে বলা আছে যে, ‘ধারা-৬ (১) এ বর্ণিত কোন বিষয়ে দাখিলকৃত আবেদনের ওপর কমিশন প্রদত্ত সিদ্ধান্ত দেওয়ানি আদালতের ডিক্রী বলিয়া গণ্য হইবে, তবে উক্ত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোন আদালত বা অন্য কোন কর্তৃপক্ষের নিকট আপীল বা রিভিশন দায়ের বা উহার বৈধতা বা যথার্থতা সম্পর্কে কোন প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না‘। এ ধারার মাধ্যমে বাঙালি ও উপজাতি সবাই তাদের সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে। শুধু তাইই নয়, এ ধারা উচ্চ আদালতের এখতিয়ারকে ক্ষুণ্ন করেছে এবং এভাবে সাংবিধানের সাথেও সাংঘর্ষিক।
এছাড়াও, ৬(১)(ক) ধারা মোতাবেক ভূমি সংক্রান্ত বিরোধ প্রচলিত আইন, রীতি ও পদ্ধতি অনুযায়ী নিষ্পত্তি করতে বলা হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রচলিত আইন, রীতি ও পদ্ধতি মূলতঃ হেডম্যন, কারবারী এবং সার্কেল চিফদের ব্যক্তিগত মতামত ও সিদ্ধান্তকে বুঝানো হয়। কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামে হেডম্যান, কারবারী ও সার্কেল চিফ সবাই উপজাতি ফলে তারা উপজাতিদেরই স্বার্থ রক্ষায় কাজ করবে বলে সহজেই অনুমেয়। তাই এটি নিশ্চিত যে, সংশোধিত আইনের ৬(১)(ক) ধারাটি অপব্যবহার করে বাঙালিদেরকে তাদের নিজেদের বসতভিটা, জায়গা জমি হতে বঞ্চিত ও উচ্ছেদ করার সুযোগ পাবে। বিশেষজ্ঞদের কথা হলো- যেসব ক্ষেত্রে দেশে পর্যাপ্ত আইনের অস্তিত্ব রয়েছে সেসব ক্ষেত্রে প্রচলিত রীতি ও প্রথার প্রয়োগ থাকতে পারে না। মূলতঃ ১৯৭২ সাল থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামের স্বায়ত্তশাসন দাবী করে আসা একটি বিশেষ উপজাতি গোষ্ঠীর লালিত স্বপ্ন পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করে ‘জুম্মল্যান্ড’ নামক একটি স্বতন্ত্র ও স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন করার উদ্দেশ্যেই এই ধারা সংযোজন করা হয়েছে বলে ধারণা করা যায়।
পাশাপাশি, ৬(১)(খ) ধারা মোতাবেক আবেদনে উল্লিখিত ভূমিতে আবেদনকারী, বা ক্ষেত্রমত সংশ্লিষ্ট প্রতিপক্ষের, স্বত্ব বা অন্যবিধ অধিকার পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রচলিত আইন, রীতি ও পদ্ধতি অনুযায়ী নির্ধারণ এবং প্রয়োজনবোধে দখল পূনর্বহাল করতে বলা হয়েছে যা বাংলাদেশ সংবিধানের ২৭ (সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী), ৩১ (আইনের আশ্রয়লাভ এবং আইনানুযায়ী ও কেবল আইনানুযায়ী ব্যবহারলাভ যে কোন স্থানে অবস্থানরত প্রত্যেক নাগরিকের এবং সাময়িকভাবে বাংলাদেশে অবস্থানরত অপরাপর ব্যক্তির অবিচ্ছেদ্য অধিকার এবং বিশেষতঃ আইনানুযায়ী ব্যতীত এমন কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাইবে না, যাহাতে কোন ব্যক্তির জীবন, স্বাধীনতা, দেহ, সুনাম বা সম্পত্তির হানি ঘটে), ৪২ (আইনের দ্বারা আরোপিত বাধানিষেধ-সাপেক্ষে প্রত্যেক নাগরিকের সম্পত্তি অর্জন, ধারণ, হস্তান্তর বা অন্যভাবে বিলি-ব্যবস্থা করিবার অধিকার থাকিবে এবং আইনের কর্তৃত্ব ব্যতীত কোন সম্পত্তি বাধ্যতামূলকভাবে গ্রহণ, রাষ্ট্রায়ত্ত বা দখল করা যাইবে না) এবং ১০২ নং অনুচ্ছেদের সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক। ভূমি কমিশন আইনে উক্ত ধারা সংযোজন এবং অধ্যাদেশ ২০১৬-তে তার সংশোধনের মাধ্যমে ভূমিতে স্থানীয় বাঙালিদের অর্জিত দলিলসমূহের আইনি ও বৈধ মূল্য সম্পূর্ণরুপে অস্বীকার করা হয়েছে এবং হীন উদ্দেশ্যে স্থানীয় বাঙালিদের ভূমিতে অর্জিত দলিলসমূহ বাতিলের গভীর ষড়যন্ত্র করা হয়েছে।
৬(১)(গ) ধারাটি সংশোধোনের ফলে জলে ভাসা জমি (Fringe Land) বিশেষ করে কাপ্তাই হ্রদে ভেসে ওঠা জমিসহ অন্যান্য জমির উপর একতরফাভাবে উপজাতীয়দের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত জমিতে কোন বাঙালি বন্দোবস্ত পেয়ে থাকলেও তা থেকে তাদের বাধ্যতামূলকভাবে উচ্ছেদ করতেই আইনে এই সংশোধনী আনা হয়েছে। অথচ, বন্দোবস্ত, লিজ, কবুলিয়ত ইত্যাদি আইনী পরিভাষায় কেবলমাত্র খাস জমি বন্টনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য এবং খাস জমির মালিক হচ্ছে সরকার। এ ক্ষেত্রে নাগরিক বা সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ বেআইনী। ফলে পার্বত্য চট্টগ্রামের ৩০ ভাগ ভূমিতে এখানে বসবাসরত বাঙালি জনগোষ্ঠীর বসতভিটার পাশাপাশি রিজার্ভ ফরেস্ট, সরকারী শিল্প কারখানা, সেনানিবাস, বিজিবি, পুলিশ ব্যারাক, ডিসি অফিস, এসপি অফিস, ভূমি অফিস, আদালতসহ সকল প্রকার সরকারী প্রতিষ্ঠানের জন্য ভূমি বন্দোবস্তও অবৈধ বলে প্রমাণিত হবে। এ অবস্থায় পার্বত্য ভূমি কমিশন আইন সংশোধন করে উক্ত কমিশনে জনসংখ্যা অনুপাতে পাহাড়ে বসবাসরত সকল জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধির উপস্থিতি ও সমান মতামত নিশ্চিত না করা হলে পার্বত্য চট্টগ্রামের ভূমি সমস্যার প্রকৃত সমাধান হবে না। বরং বৃহত্তর জনগোষ্ঠী বাঙালিরা ভূমির অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়লে পাহাড়ের পরিস্থিতি আরো জটিল আকার ধারণ করবে। এতে পার্বত্য চুক্তির যে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য ‘শান্তি প্রতিষ্ঠা’ তা চরমভাবে ব্যাহত হবে। উপরোন্তু সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক ধারাসমূহ, রাষ্ট্রের অধিকার ও কর্তৃত্বের সাথে চ্যালেঞ্জিক ধারাসমূহ সংশোধন না করলে পার্বত্য চট্টগ্রামে সরকারের অধিকার, মর্যাদা ও কর্তৃত্ব ক্ষুণ্ন হবে। বিশেষ করে সন্তু লারমা ও তার অনুসারীরা ধারাবাহিকভাবে পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে বাঙালিদের এবং সেনা ক্যাম্পগুলো সরিয়ে নেয়ার যে দাবী তুলে আসছে বিদ্যমান অবস্থায় এই কমিশনের মাধ্যমে তার সে দাবী পূরণের পথ প্রশস্ত হবে।
তাই এখন সময় পার্বত্য চট্টগ্রামের অর্ধেক জনগোষ্ঠী তথা বাঙালিদের ভূমি ও সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের অখণ্ডতা রক্ষার স্বার্থে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন সংশোধন করে সকল জনগোষ্ঠীর মাঝে গ্রহণযোগ্য একটি ভূমি কমিশন গঠনের উদ্যোগ নেয়া। একই সাথে আইন সংশোধন না হওয়া পর্যন্ত কমিশনের সকল কার্যক্রম স্থগিত রাখা। বিগত বেশ কিছুদিন যাবত পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙালিরা তাদের ভূমি হারানোর আশংকায় পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন (সংশোধন) আইন-২০১৬ এর এ সকল বিতর্কিত ও সংবিধান পরিপন্থী ধারা সমূহের সংশোধনের দাবীতে তিন পার্বত্য জেলায় সভা, সমাবেশ, মানববন্ধন, প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ইত্যাদি কর্মসূচী পালন করে যাচ্ছে। আইনের সংশোধনী না হলে ভবিষ্যতে বাঙালিদের এ সমস্ত কর্মসূচী আরো তীব্রতর আকার ধারণ করে পার্বত্য চট্টগ্রামের সার্বিক পরিস্থিতি আরো অস্থিতিশীল ও জটিল হতে পারে। কাজেই কর্তৃপক্ষের উচিৎ পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন-২০১৬ এর বিতর্কিত, একপেশে এবং সংবিধান পরিপন্থী ধারা সমূহ অতিশীঘ্রই সংশোধন করা। নতুবা যেই শান্তির অন্বেষণে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চূক্তি করা হয়েছিলো তা অধরাই থেকে যাবে।
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের। এছাড়া যেকোনো সংবাদ বা অভিযোগ লিখে পাঠান এই ইমেইলেঃ [email protected]
- বাংলাদেশকে ২৮.৯ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইডিবি
- খাগড়াছড়িতে ভয়াবহ আগুন, পুড়ল ২০ দোকান
- সম্পর্কের ব্যাপ্তি বাড়াতে আগ্রহী ঢাকা ও ওয়াশিংটন
- থাইল্যান্ড সফর নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন বৃহস্পতিবার
- যুক্তরাষ্ট্রে কেন বাঙালি হত্যা, জবাব চান প্রধানমন্ত্রী
- মে দিবসে সকল মেহনতি মানুষকে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন
- শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী
- জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান
- জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নিবন্ধন সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে
- ৯৯৯-এ জানানো যাবে উপজেলা নির্বাচনের অভিযোগ
- গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে আওয়ামী লীগের বৈঠক আজ
- চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে টানা ৩ দিন বজ্রসহ শিলাবৃষ্টি হতে পারে
- রাত ৮টার পর শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা
- ফেনী-১ এর সব উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন বীর মুক্তিযোদ্ধারা
- প্রথম ধাপের উপজেলা ভোটে ১৪১ বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
- উপজেলা নির্বাচন: পাঁচদিন মাঠে থাকবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
- উপজেলা নির্বাচনে সর্বোচ্চ সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন
- কক্সবাজারে সাড়ে ১২ লাখ ইয়াবা জব্দ
- বাংলাদেশ থেকে আম আমদানি করতে চায় চীন
- ভোটারদের বাধাগ্রস্ত করলেই জেল: ইসি হাবিব
- রামগড়ে কৃষি জমির টপসয়েল কাটার দায়ে ৪ লাখ টাকা জরিমানা
- ৬ কেজি ভারতীয় গাঁজা জব্দ করল বিজিবি সদস্যরা
- রোগীর প্রতি অবহেলা বরদাশত করব না- স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আর থাকছে না দ্বিতীয় শিফট
- কোরবানির জন্য এক কোটি ৩০ লাখ গবাদিপশুর জোগান রয়েছে
- বাংলাদেশে ফ্লাইট চালু করবে ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্স ও এয়ার চায়না
- রেমিট্যান্সের পালে হাওয়া: ২৬ দিনে এলো ১৬৮ কোটি ডলার
- বাজেট হবে জনবান্ধব, বাড়বে সামাজিক নিরাপত্তা, কমবে মূল্যস্ফীতি
- তাপদাহে জনজীবন অতিষ্ঠ হলেও বেড়েছে লবণ উৎপাদন
- ভাড়ায় খাঁটা এস অনন্ত বিকাশে অসহায় রাঙামাটি এলজিইডি!
- সাজেকে নিহত ৯ জনের ময়নাতদন্ত শেষে হস্তান্তর
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নিবন্ধন সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে
- ২৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
- বিলুপ্তির পথে পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণী
- সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তুলতে পারলে স্মার্ট নাগরিক হওয়া সম্ভব
- ‘বর্তমান সরকার পাহাড়েই বেশি উন্নয়ন কার্যক্রম চালাচ্ছে’
- রামগড়ে কৃষি জমির টপসয়েল কাটার দায়ে ৪ লাখ টাকা জরিমানা
- লক্ষ্মীছড়িতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন চার প্রার্থী
- খাগড়াছড়িতে ক্রিকেট লীগ ও ভলিবলের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
- তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি ছাড়াবে আগামী সপ্তাহে
- বান্দরবানে গোলাগুলিতে দুই কেএনএফ সন্ত্রাসী নিহত
- রামগড় ব্যাটালিয়ন কর্তৃক লাখ টাকার কাঠ জব্দ
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে- ভূমিমন্ত্রী
- দেশের এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- রামগড়ে শহিদ ক্যাপ্টেন কাদের বীরউত্তমের শাহাদাৎবার্ষিকী উদযাপন
- দীঘিনালা জোন কর্তৃক বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা ক্যাম্প পরিচালনা
- পাহাড়ে শান্তি কেড়ে নিয়েছে কেএনএফ
- চট্টগ্রাম বিভাগে সেরার সম্মাননা পেল খাগড়াছড়ি জেলা রোভার
- থাই ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর