বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ ||
চৈত্র ১৪ ১৪৩০
|| ১৭ রমজান ১৪৪৫
দৈনিক খাগড়াছড়ি
প্রকাশিত: ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
সাতটি জাহাজে করে সেন্টমার্টিন ভ্রমণ করছেন দৈনিক পাঁচ থেকে ছয় হাজার পর্যটক। কোথায়ও কোনো নিরাপত্তার ঘাটতি নেই। বসন্তের রুদ্র উজ্জ্বল দিন, সকাল-সন্ধ্যা ও রাতের মৃদুশৈত্য প্রবাহের এই সময় কে মিস করতে চায়? তাই তো এতো পর্যটকের আনাগোনা। পর্যটন মৌসুমের শেষ কয়েকদিনকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে ভিড় করছেন পর্যটকরা। এরই ধারাবাহিকতায় পর্যটন নগরী কক্সবাজারে ভিড় জমিয়েছেন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা ভ্রমণপিপাসুরা। সব মিলিয়ে বিশ্বের দীর্ঘতম সৈকতে পর্যটকের তিলধারণের জায়গা নেই। লাখ পর্যটকের ভিড়ে এখন জমজমাট কক্সবাজার।
গতকাল শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটিকে ঘিরে কক্সবাজার সৈকতে বিপুলসংখ্যক পর্যটকের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। শুক্রবার-শনিবার তো আছেই। ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কক্সবাজারে কোনো হোটেল-মোটেল খালি নেই। ব্যবসায়ীরা আশা করছেন, এই পাঁচ দিন গড়ে দুই লাখ পর্যটক থাকবে কক্সবাজারে। ফলে এ পাঁচ দিনে পর্যটন খাতে কম করে হলে ও এক হাজার ১০ কোটি টাকার ও বেশী ব্যবসা হতে পারে। দশ লাখ পর্যটক প্রতিজন মাত্র ১০ হাজার টাকা ব্যয় করলেও দিন শেষে পাঁচ দিনে ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ১০ কোটি টাকা। কোনো কোনো পর্যটক দৈনিক ৫০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ করে থাকেন।
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত ছাড়া ও ইনানী, হিমছড়ি, পাটোয়ারটেক, সেন্টমার্টিন, রামু বৌদ্ধমন্দির,মহেশখালী আদিনাথ মন্দির, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কসহ পার্শ্ববর্তী পর্যটন স্পটগুলো ঘুরে আসতে মাথা পিছু ৮-১০ হাজার টাকার কম খরচ হবে না।
অর্থনীতিবিদ প্রফেসার সুকুমার দত্তের দেওয়া তথ্যানুযায়ী পর্যটকেরা এখানে আসেন দু’হাতখুলে খরচ করে দেখতে চায় নৈসর্গিক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। আর চায় নিরাপদ পরিবেশ।
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের। এছাড়া যেকোনো সংবাদ বা অভিযোগ লিখে পাঠান এই ইমেইলেঃ [email protected]
দৈনিক খাগড়াছড়ি Dainik Khagrachari
সর্বশেষ
জনপ্রিয়