সবুজ পাহাড়ে সশস্ত্র সন্ত্রাস : ২২ বছরে হাজার হত্যা !
দৈনিক খাগড়াছড়ি
প্রকাশিত: ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১
ছবি- সংগৃহিত।
১৯৯৭ সাল। ওই বছরের ২ ডিসেম্বর টানা সংলাপ শেষে দীর্ঘ দুই দশকের সশন্ত্র সংঘাতের অবসান ঘটিয়ে সরকারের সাথে চুক্তি সাক্ষরের মাধ্যমে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছিলেন সন্তু লারমার নেতৃত্বে প্রায় দুই হাজার ‘শান্তিবাহিনী’র গেরিলা। ধারণা করা হয়েছিলো,দুই দশকে প্রায় দশ হাজার মানুষের মৃত্যুর বিভিষিকা পেরিয়ে স্থায়ী শান্তির পথেই এগোচ্ছে পার্বত্য চট্টগ্রাম। কিন্তু কে জানতো, জাতিগত সংঘাত নয়ারূপ নিয়ে পরিণত হবে ভ্রাতৃঘাতি সংঘাতে। চুক্তি সাক্ষর ও অস্ত্র সমর্পনের দিনই খাগড়াছড়ি স্টেডিয়ামে চুক্তির বিরোধীতা করে বিক্ষোভ দেখায় পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের তৎকালিন নেতাদের একটি বড় অংশ,যার নেপথ্য নেতৃত্বে ছিলেন পিসিপি নেতা প্রসীত খীসা,সঞ্চয় চাকমা,দীপায়ন খীসারা। চুক্তি সাক্ষরের পরপরই শান্তিবাহিনীর সাবেক গেরিলাদের নিয়ে নিজেদের পুরনো রাজনৈতিক দল ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি’ কে নিয়ে প্রকাশ্যে রাজনীতির মাঠে নামেন সন্তু লারমা। আর বিপরীতে চুক্তির বিরোধীতা করা তরুণ নেতাদের নেতৃত্বে গঠিত হয় পৃথক আরেকটি দল ‘ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)’। পর্যবেক্ষকরা ধারণা করেছিলেন,দুই দলের বিরোধ চুক্তির পক্ষে আর বিপক্ষের ‘রাজনৈতিক বিতর্ক’ আর ‘কর্মসূচী’র মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। কিন্তু কদিন না যেতেই রূঢ় কঠিন বাস্তবতার যে চিত্র দেখলো পাহাড়,তাতে শুধু পার্বত্যবাসিই নয়,চমকে উঠে পুরো দেশই।
১৯৯৮ সালে খাগড়াছড়ি সদরে হরেন্দ্র ও কুরুক্কে,দীঘিনালায় আনন্দময় ও মৃণাল এবং পানছড়িতে প্রদীপলাল ও কুসুমপ্রিয় চাকমা’কে হত্যা করা হয়। পরপর তিনটি ‘ডাবল মার্ডার’-এর পর হামলার জবাবে ‘পাল্টা হামলা’ শুরু করে দুই দল,ফের শুরু হয় অস্থিরতা পাহাড়ে।
রাজনৈতিক বিরোধীতার নামে দুটি দল পাহাড়ে আধিপত্য প্রতিষ্ঠার লড়াই শুরু করে। শুরু হয় দুই দলের ভ্রাতৃঘাতি সশস্ত্র সংঘাত। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত এই দুই দলের পাল্টাপাল্টি হামলায় অন্তত এক হাজার নেতাকর্মী সমর্থক প্রাণ হারিয়েছে। নিহতদের মধ্যে দুই দলেরই শীর্ষ পর্যায়ের একাধিক নেতা যেমন রয়েছেন,তেমনি ছিলেন খুব সাধারন সমর্থকও। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৬ সাল অবধি এই দুই দলের সশস্ত্র সংঘাত ২০১৬ সালের পর থেকে কিছুটা কমে আসে,দুই পক্ষের ‘রাজনৈতিক কৌশল’ ও ‘আপদকালীন সমঝোতা’য়। কারণ ইতোমধ্যেই মাঠে নেমে পড়ে পৃথক দুটি দল,যাদের একটি পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি(এমএনলারমা),যারা ২০১০ সালে সন্তু লারমার নেতৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করে বেরিয়ে আসে এবং যার নেতৃত্ব দেন সন্তু লারমার সাবেক বিশ^স্ত সহচর তাতিন্দ্রলাল চাকমা পেলে,সুধাসিন্ধু খীসা,রূপায়ন দেওয়ান। আর ২০১৬ সালে ইউপিডিএফ ভেঙ্গে দলটির সশস্ত্র শাখার সাবেক প্রধান তপনজ্যোতি চাকমা বর্মার নেতৃত্বে গঠিত হয় ইউইপিডিএফ(গনতান্ত্রিক)। শুরুতে জনসংহতি সমিতি(এমএনলারমা)র সাথে প্রসীত খীসার নেতৃত্বাধীন ইউপিডিএফ এর ব্যাপক ‘সখ্যতা’ ও ‘রাজনৈতিক বন্ধুতা’ ছিলো চোখে পড়ার মতো। সন্তু লারমার জনসংহতির ধাওয়ায় দৃশ্যত রাঙামাটিতে ছাড়তে বাধ্য হওয়া দলটি খাগড়াছড়িতে অবস্থান নেয় মূলত প্রসীতের ইউপিডিএফ’র ছায়ায়। দুই দল সংঘবদ্ধভাবেই রাজনৈতিক ও সশস্ত্র হামলা মোকাবেলা ও পাল্টা হামলা শুরু করে। কিন্তু তাদের এই ঐক্য বেশিদিন দীর্ঘায়িত হয়নি,নিজেদের আদর্শিক অবস্থানের ভিন্নতা আর কর্মসূচীভিত্তিক বিরোধের কারণে যে দুটি দল নিজেরাই যূথবদ্ধভাবে লড়াই করতো সন্তু লারমার দলের বিপক্ষে,তারাই নিজেরাই জড়িয়ে পড়ে সশন্ত্র বিবাদে এবং ইউপিডিএফ থেকে বেরিয়ে আসা পক্ষটিও ভীড়ে যায় জনসংহতি (এমএনলারমা)’র সাথে। নয়া বাঁক নেয় পাহাড়ের সশস্ত্র রাজনীতি। দুই দশকের শত্রু সন্তু লারমার জনসংহতি আর প্রসীত খীসার ইউপিডিএফ পুরনো বিবাদ ভুলে ‘বাঘে মহিষে একঘাটে জল খাওয়া’ শুরু করে। আর দুই দল ভেঙ্গে বেরিয়ে আসা বিদ্রোহীদের গঠিত নতুন দুই দল জনসংহতি সমিতি(এমএনলারমা) এবং ইউপিডিএফ(গনতান্ত্রিক) একসাথে হয়ে নিজেদের পুরনো রাজনৈতিক মিত্রদের সাথে নতুন লড়াইয়ে নামে। শুরু হয় সশস্ত্র হামলার নয়া মেরুকরণ।
এখন যা হচ্ছে পাহাড়ে
১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত পাহাড়ে সশস্ত্র সংঘাতে লিপ্ত ছিলো সন্তু লারমার জনসংহতি সমিতি এবং প্রসীত খীসার ইউপিডিএফ। ২০০৯ সালে সেই লড়াইয়ে যুক্ত হয় পেলে-সুধাসিন্ধুর জনসংহতি সমিতি(এমএনলারমা)। ২০১৬ সালে এই লড়াইয়ে যুক্ত হয় তপনজ্যোতি চাকমা বর্মার ইউপিডিএফ (গনতান্ত্রিক)ও। শুরু হয় চার দলের দুইভাগে বিভক্ত হয়ে পাল্টাপাল্টি হামলা। এই হামলায় ২০১৭ সালে নিজ কার্যালয়ের সামনে সশস্ত্র হামলায় নিহত হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির কেন্দ্রীয় নেতা ও নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট শক্তিমান চাকমা এবং পরদিন পাঁচ সহযোদ্ধাসহ হত্যা করা ইউপিডিএফ(গনতান্ত্রিক)এর প্রতিষ্ঠাতা তপনজ্যোতি চাকমা বর্মাকে। এই দুই হত্যার রেষে বেশ কিছু পাল্টা হত্যাও হয়।
কার আধিপত্য কোথায় ?
বর্তমানে পার্বত্য তিন জেলার মধ্যে রাঙামাটির বেশিরভাগ উপজেলার নিয়ন্ত্রন সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন জনসংহতি সমিতির হাতে। এর বাইরে নানিয়ারচরের পূর্ণ নিয়ন্ত্রন জনসংহতি সমিতি(এমএনলারমা) ও ইউপিডিএফ (গনতান্ত্রিক) এর। বাঘাইছড়ি উপজেলায় চারটি দলেরই কমবেশি অবস্থান আছে,কাউখালীতে একসাথে অবস্থান করছে সন্তু ও প্রসীত অনুসারিরা। অন্যদিকে খাগড়াছড়ি জেলার সন্তু লারমার জনসংহতি সমিতির কোন অবস্থান নেই। সেখানে প্রসীতের ইউপিডিএফ এর একক নিয়ন্ত্রনে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বেশ কিছু এলাকায় নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করেছে জনসংহতি (এমএনলরামা) এবং ইউপিডিএফ(গনতান্ত্রিক)। ফলে ওই জেলায় তিনটি দলেরই কমবেশি অবস্থান আছে,উপজেলা ভেদে প্রভাবও ভিন্ন। অন্যদিকে পার্বত্য দুই জেলা রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির মতো অন্য জেলা বান্দরবানে খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি আঞ্চলিক দলগুলো। সেখানে সন্তু লারমা সমর্থিত জনসংহতি সমিতি অবস্থান আছে বটে,তবে সেটা বেশ প্রভাবশালী এমনটা বলা যাবেনা।
কতজন মারা গেছেন ?
ভ্রাতৃঘাতি এই সংঘাতে তিন দলের কতজন নেতাকর্মী মারা গেছেন এই সংক্রান্ত খুব সুনির্দিষ্ট তথ্য জানাতে পারেনা কোন দলই। তবে দলগুলোর বিভিন্ন স্তরের কথা বলে এর কিছুটা আঁচ মিলে।
প্রসীত খীসার নেতৃত্বাধীন ইউডিএফ এর একজন সংগঠক বাবলু চাকমা। তিনি জানিয়েছেন, গত দুই যুগে আমাদের প্রায় ৩২০ জন নেতাকর্মী মারা গেছে। এদের মধ্যে কেন্দ্রীয় ও জনপ্রিয় বেশ কয়েকজন নেতাও আছে। যাদের মধ্যে রয়েছেন, অনিমেষ চাকমা,রূপক চাকমা,মিঠুন চাকমা,দেবত্তম চাকমা,রুই খুই মারমাসহ আরো অনেকেই।’
অন্যদিকে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি(এমএনলারমা)র কেন্দ্রীয় কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদক সুদর্শন চাকমা জানাচ্ছেন, ২০১০ সালের ১০ এপ্রিল সংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর আজ (২৪ ফেব্রুয়ারি-২০২১) পর্যন্ত আমাদের ৮৪ জন নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছে। এদের বেশিরভাগকে হত্যা করেছে সন্তু লারমার জনসংহতি সমিতি,আর কিছু হত্যা করেছে প্রসীত খীসার ইউপিডিএফ।’
ইউপিডিএফ(গনতান্ত্রিক) এর শীর্ষ নেতা শ্যামল কান্তি চাকমা জলোয়া’র নাম্বারে ফোন করেও তার সংযোগ মেলেনি, পাওয়া যায়নি দলটির অন্য কাউকেও। তবে দলটির প্রতিষ্ঠাতা তপনজ্যোতি চাকমা বর্মাসহ গত চার বছরে প্রায় ১২ জন নেতাকর্মী নিহত হয়েছে বলে তথ্য মিলছে ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষনে।
অন্যদিকে পাহাড়ে সবচে প্রভাবশালী আঞ্চলিক দল সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি। দলটির শীর্ষ নেতারা দীর্ঘদিন ধরে গনমাধ্যমকে এড়িয়ে চলছেন। ফলে সর্বশেষ তথ্য পাওয়া দুরূহই হয়ে পড়েছে,ঠিক কতজন নেতাকর্মী নিহত হয়েছে তাদের,সেটি জানা সম্ভব হয়নি। দলটির বেশিরভাগ নেতাকর্মীই আত্মগোপনে আছেন কিংবা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভারতে অবস্থান করছেন,এমন তথ্য মিলছে। আত্মগোপনে যাওয়ার আগে দলটির মুখপাত্র সজীব চাকমা, চুক্তির পর দলটির প্রায় সাড়ে পাঁচশ নেতাকর্মী নিহত হওয়ার তথ্য জানিয়েছেন বিভিন্ন সময়। সেই হিসেবে চার সংগঠনের প্রায় হাজারখানেক নেতাকর্মী হত্যার তথ্য মিলছে। তবে কোন সূত্রই এই সমন্বিত সংখ্যাকে নিশ্চিত করছে নাহ্ !
যা বলছে পুলিশ
রাঙামাটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ছুফি উল্লাহ বলেছেন,বাঘাইছড়ির বিষয়টি মর্মান্তিক এবং দুঃখজনক। সরকারি অফিসে এসে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করে যাওয়া চরম দু:সাহস। আমরা অবশ্যই এই ঘটনায় দায়িদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করব। পার্বত্য চট্টগ্রামে আঞ্চলিক দলগুলোর সশন্ত্র সংঘাতের জেরেই এই ধরণের ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের। এছাড়া যেকোনো সংবাদ বা অভিযোগ লিখে পাঠান এই ইমেইলেঃ [email protected]
- ঢাকাসহ ২৫ জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ আজ
- আজ বসছে আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ড
- আমাদের কাছে সব প্রার্থী সমান: ইসি রাশেদা
- আমরা সবাই ‘বিচারক’: প্রধান বিচারপতি
- রোহিঙ্গা গণহত্যা: দ্রুত নিষ্পত্তিতে আশাবাদী বাংলাদেশ-গাম্বিয়া
- ১০ টাকায় টিকিট কেটে চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- গাজায় যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ
- কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সচল করতে হবে
- এলপিজির দাম কমল ৪৯ টাকা
- জাতিসংঘে বাংলাদেশের উত্থাপিত শান্তির সংস্কৃতি রেজ্যুলেশন গৃহীত
- শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্মৃতি জাদুঘর সরকারীকরণ হচ্ছে
- বাংলাদেশিদের জন্য শিক্ষাবৃত্তি বাড়াতে আগ্রহী রাশিয়া
- নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে
- পদ্মা রেল করিডোর সম্পূর্ণ খুলছে জুলাইয়ে
- প্রধানমন্ত্রী
আমাকে সরিয়ে তারা কাকে আনবে? - খাগড়াছড়ির তিন উপজেলায় প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
- পানছড়ি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রার্থীরা পেয়েছেন প্রতীক বরাদ্দ
- মাটিরাঙ্গায় বজ্রপাতে এক শিশুর মৃত্যু
- ফিলিপাইনে যাচ্ছে বাংলাদেশের হাইব্রিড ধানবীজ
- হজ ব্যবস্থাপনায় অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে: ধর্মমন্ত্রী
- বঙ্গবন্ধু বৈষম্যের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন: খাদ্যমন্ত্রী
- ঢাকাকে পরিবেশ বান্ধব সুন্দর শহরে রূপান্তরিত করা হবে
- নির্বাচনের প্রস্তুতি দেখতে আ. লীগকে আমন্ত্রণ বিজেপির
- ধান উৎপাদনে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে
- আজ বসছে দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন
- হৃদরোগের চিকিৎসায় অবদান রাখতে পারে আইপিডিআই ফাউন্ডেশন
- যতবার সরকারে এসেছি শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছি: প্রধানমন্ত্রী
- জনগণের ভোটে ক্ষমতায় এসেছে আওয়ামী লীগ: প্রধানমন্ত্রী
- থাইল্যান্ড সফর নিয়ে কাল প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন
- ভাড়ায় খাঁটা এস অনন্ত বিকাশে অসহায় রাঙামাটি এলজিইডি!
- বাংলাদেশকে ২৮.৯ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইডিবি
- সাজেকে নিহত ৯ জনের ময়নাতদন্ত শেষে হস্তান্তর
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নিবন্ধন সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে
- খাগড়াছড়ির তিন উপজেলায় প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
- ২৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
- বিলুপ্তির পথে পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণী
- সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তুলতে পারলে স্মার্ট নাগরিক হওয়া সম্ভব
- ‘বর্তমান সরকার পাহাড়েই বেশি উন্নয়ন কার্যক্রম চালাচ্ছে’
- রামগড়ে কৃষি জমির টপসয়েল কাটার দায়ে ৪ লাখ টাকা জরিমানা
- লক্ষ্মীছড়িতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন চার প্রার্থী
- খাগড়াছড়িতে ক্রিকেট লীগ ও ভলিবলের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি ছাড়াবে আগামী সপ্তাহে
- বান্দরবানে গোলাগুলিতে দুই কেএনএফ সন্ত্রাসী নিহত
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে- ভূমিমন্ত্রী
- রামগড় ব্যাটালিয়ন কর্তৃক লাখ টাকার কাঠ জব্দ
- দেশের এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- রামগড়ে শহিদ ক্যাপ্টেন কাদের বীরউত্তমের শাহাদাৎবার্ষিকী উদযাপন
- দীঘিনালা জোন কর্তৃক বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা ক্যাম্প পরিচালনা