সাংসদ বাসন্তি চাকমার অপসারণ দাবিতে খাগড়াছড়িতে সংবাদ সম্মেলন
দৈনিক খাগড়াছড়ি
প্রকাশিত: ২ মার্চ ২০১৯
ছবিঃ সাংসদ বাসন্তি চাকমার অপসারণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসন-৯ (পার্বত্য চট্টগ্রাম) এর মহিলা সংসদ সদস্য বাসন্তি চাকমা কর্তৃক সেনাবাহিনী ও পার্বত্য বাঙ্গালীদের নিয়ে সংসদে দেয়া মিথ্যা বক্তব্য প্রত্যাহার করে ক্ষমা প্রার্থনা ও তার অপসারণের দাবিতে খাগড়াছড়িতে যৌথ সংবাদ সম্মেলন করেছে আঞ্চলিক ২টি বাঙ্গালী সংগঠন। এসময় আগামী ৩রা মার্চ খাগড়াছড়িতে যৌথ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করার ঘোষনাও দেয় সংগঠনগুলো।
২রা মার্চ শনিবার সকালে খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবে পার্বত্য অধিকার ফোরাম কেন্দ্রীয় সংসদ ও পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্রপরিষদের খাগড়াছড়ি জেলা শাখা আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পার্বত্য অধিকার ফোরামের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাঈন উদ্দিন লিখিত বক্তব্যে পাঠকালে বলেন, গত ২৬শে ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার পার্বত্য চট্টগ্রামের মহিলা সংসদ সদস্য বাসন্তি চাকমা সংসদে তার জন্য নির্ধারিত স্বাগত বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত শতকরা ৫১ শতাংশ বাঙ্গালী সম্প্রদায় ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নিয়ে অপবাদমূলক, মিথ্যা ও বানোয়াট কল্পকাহিনী তুলে ধরেছেন। তার বক্তব্যের মূল অংশ ছিলো সাম্প্রদায়িক। ১৯৯৬ সালের ১লা মে নিয়ে সংসদে বাসন্তি চাকমা যে বক্তব্য রাখেন তা ছিল সম্পূর্ন অসত্য। তার কথার কোন ভিত্তি নেই। সেদিন জেলার পানছড়িতে এরকম কোন ঘটনাই ঘটেনি।
লিখিত বক্তব্যে মাঈন উদ্দিন বলেন, বাসন্তি চাকমা সংসদে এ ঘটনাকে কখনো ১৯৮৬ এবং কখনো ১৯৯৬ বলেছেন, এতেই প্রমানীত তার বক্তব্য ছিলো উদ্দেশ্য প্রনোদিত ও মিথ্যা। বাসন্তি চাকমাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য এলাকায় বসবাসরত সকল সম্প্রদায়ের জনপ্রতিনিধি হিসেবে সংসদে ডাকলেও তিনি মূলত সাম্প্রদায়িক একটি বিশেষ গোষ্ঠীর এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতেই সংসদে এমন বক্তব্য রেখেছেন। তিনি তার বক্তব্যে তৎকালীন গেরিলা নেতা সন্তু লারমার শান্তিবাহিনীর খুনিদের ভাই সম্বোধন করলেও দেশপ্রেমিক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে খুনী হিসেবে অভিহিত করেছেন।
মাঈন উদ্দিন আরো বলেন, বাসন্তি চাকমা সংসদে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ অমান্য করে শান্তিবাহিনী সৃষ্টির ইতিহাস তুলে না ধরে বরং শান্তিবাহিনীর সদস্যদের নিজের ভাই বলেছেন, এতে প্রমাণীত হয় বাসন্তি চাকমা অসাম্প্রদায়িক আওয়ামীলীগের লেভেল গায়ে দিয়ে ঘাপটি মেরে বসে থেকে মূলত সাম্প্রদায়িক আঞ্চলিক সশস্ত্র সংগঠনগুলোর এজেন্ডা বাস্তবায়নের হাতিয়ার ছিলেন। যেই তিনি সংসদে যাবার সুযোগ পেলেন, সেই তিনি স্বরুপে ফিরে আসলেন।
বাসন্তি চাকমা সংসদে তার বক্তব্যে শান্তিবাহিনীর কোন্দলে সন্তু ও প্রীতি গ্রুপের দ্বন্ধে বহু সাধারণ উপজাতীয়দের জীবননাশের কথা বললেও সুকৌশলে তিনি বাঙ্গালী গণহত্যার কথা এড়িয়ে গেছেন। বাসন্তি চাকমা বাঙ্গালীদের বহিরাগত ও সেটেলার বলে বাঙ্গালী জনগোষ্ঠীকে উস্কে দিয়ে আবারো পাহাড়ের পরিবেশ অস্থিতিশীল করার পায়ঁতারা করছেন। তার এই বক্তব্যে এটা স্পষ্ট যে তিনি তার উগ্র বক্তব্যের মাধ্যমে ইউপিডিএফ (প্রসীত) ও জেএসএস (সন্তু)’র সন্ত্রাসীদের আবারো পাহাড়ে রক্তক্ষয়ী পরিস্থিতির দিকে উৎসাহিত করছেন। বাঙ্গালীদের তিনি বহিরাগত বললেও তিনি বা তার চাকমা জাতিরা যে এদেশে মূলত সেটেলার ও আরাকান থেকে ভেসে আসা আশ্রিত সেটা তিনি বলতে রাজি হননি। মূলত চাকমারাই বাংলাদেশে আশ্রিত ও সেটেলার।
সংবাদ সম্মেলনে আরো বলা হয়, বাসন্তি চাকমা পার্বত্য চট্টগ্রামের নারী নেত্রীরুপে সংসদে গেলেও তিনি তার প্রথম বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রামে আঞ্চলিক সশস্ত্র সংগঠনগুলোর হাতে ধর্ষিত মিতালী চাকমা, জোসনা চাকমা, দীপা ত্রিপুরা, ইতি চাকমা, আয়না চাকমা, বালাতি চাকমার মতো নির্যাতিত নারীদের নিয়ে কথা বলার প্রয়োজন মনে না করলেও ঠিকই শান্তিবাহিনীর গুনগান ও বাঙ্গালী এবং সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার করতে কার্পণ্য করেন নি। তিনি সেদিন সংসদে শুধুমাত্র কয়েকজন বাঙ্গালীকে সেটেলার বলে অপমানিত করেননি তিনি সমগ্র পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙ্গালী জনগোষ্ঠী ও বাঙ্গালী মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করেছেন, তিনি সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত প্রায় ৩০ হাজার বাঙ্গালীসহ সামরিক-বেসামরিক নিহতদের অপমান করেছেন। কালিমা লেপন করে দিয়েছেন ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে পার্বত্য চট্টগ্রাম হতে অংশ নেয়া বাঙ্গালীদের প্রতি।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ১৯৮৬ সালে পানছড়িতে একটি গণহত্যা হয়েছিলো ঠিকই তবে সেটা বাসন্তি চাকমার দেয়া তথ্য ১লা মে তারিখে নয়। সেটি হয়েছিলো ২৯ এপ্রিল দিবাগত রাত আনুমানিক ৯টা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত সময়ে। স্থান ছিলো খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি উপজেলার লোগাং, চেঙ্গী, পানছড়ি, লতিবান, উল্টাছড়ি ৫টি ইউনিয়নের ২৪৫টি গ্রামে। ঐ দিন সেনাবাহিনী এবং বাঙ্গালী মিলে কোন পাহাড়িকে “আল্লাহু আকবার” বলে জবাইও করেনি। বরং বাসন্তি চাকমার শান্তিবাহিনীর ভাইয়েরা ঐ এলাকার প্রত্যেকটি বাংগালী গ্রামে অগ্নিসংযোগসহ লুটতরাজ এবং নিরস্ত্র নিরীহ ৮৫৩ জনের অধিক বাঙ্গালী নারী, শিশু, আবাল-বৃদ্ধ বনিতাকে হত্যা করে। বাঙ্গালী নারীদেরকে পাকিস্তানি সেনাদের মত করে গণধর্ষণ ও পরে হত্যা করে।
শান্তিবাহিনীর হামলায় ঐদিন আহত প্রায় ৫০০ জনের অধিক বাঙ্গালী। ৬২৪০টি বাড়ি লুটতরাজ করে সম্পূর্ন ভাবে পুড়িয়ে দেয় বাসন্তি চাকমার ভাই শান্তিবাহিনীর হায়েনারা। হাত-পা বেঁধে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে, দা-দিয়ে নির্মমভাবে কুপিয়ে জবাই করে, আগুন দিয়ে পুড়িয়ে, বেয়নেট ও অন্যান্য দেশি অস্ত্র দিয়ে খুচিয়ে খুচিয়ে নানা ভাবে কষ্ট দিয়ে হত্যা করেছিল এই অসহায় মানুষ গুলোকে। প্রতিটি লাশকেই বিকৃত করে সেদিন চরম অমানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিল বাসন্তি চাকমার ভাইয়েরা।
ঘটনাটি স্বচক্ষে দেখা এবং বেচে যাওয়া কিছু কিছু স্বাক্ষী আজো আছে। ১৯৮৬ সালের ২৯ এপ্রিল ঐ রাতে খাগড়াছড়ি জেলাতে বাসন্তি চাকমার ভাই শান্তিবাহিনীরা আরো কয়েকটি গণহত্যা চালিয়েছিলো যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ দিঘীনালা গণহত্যা ও মাটিরাংগা গণহত্যা। এছাড়াও, কুমিল্লাটিলা, শুকনাছড়ি, দেওয়ান বাজার, সিংহপাড়া, তাইন্দং গণহত্যা (১৯৮৬ সালের ১৮ মে) এবং দিঘীনালা গণহত্যা (১৯৮৬ সালের ২ জুলাই) ঐ বছরেই সংঘটিত হয়েছিলো যেখানে বাসন্তি চাকমার ভাই বর্বর শান্তিবাহিনী বাঙ্গালীদেরকে নির্বিচারে হত্যা করেছিলো।
সংবাদ সম্মেলন থেকে সংগঠনগুলোর নেতারা আগামীকাল ৩রা মার্চ খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধনের ডাক দেন। এছাড়া অবিলম্বে বাসন্তি চাকমা কর্তৃক সেনাবাহিনী ও পার্বত্য বাঙ্গালীদের নিয়ে সংসদে দেয়া মিথ্যা বক্তব্য প্রত্যাহার করে ক্ষমা প্রার্থনা ও সংসদ সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ না করলে আরো কঠোর কর্মসূচীর ঘোষনা দেন তারা।
এসময় সংবাদ সম্মেলনে পার্বত্য অধিকার ফোরামের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাঈন উদ্দিন ছাড়াও পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্র পরিষদের জেলা সভাপতি প্রকৌশলী লোকমান হোসেন, কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক নজরুল ইসলাম মাসুদ, মাটিরাঙ্গা উপজেলা সভাপতি রবিউল হোসেন, পার্বত্য অধিকার ফোরামের জেলা সভাপতি এসএম হেলাল, পার্বত্য নারী অধিকার ফোরামের জেলা আহবায়ক সালমা আহমেদ মৌসহ সংগঠন দুটির জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, মহিলা সাংসদ বাসন্তি চাকমা ২৬শে ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সংসদে তার জন্য নির্ধারিত স্বাগত বক্তব্যে বলেছেন, যে তাঁর যখন ১৬/১৭ বছর বয়স তখন পার্বত্য চট্টগ্রামে অস্ত্রের ঝনঝনানি ছিলো। কিন্তু ঐ সময় যেই বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা নিজেদেরকে “শান্তিবাহিনী” নাম দিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিরোধী কার্যক্রম পরিচালনা করছিলো তারাই যে এই অস্ত্রের ঝনঝনানির সৃষ্টি করেছিলো সে বিষয়টি তিনি সুকৌশলে এড়িয়ে যান। উপরন্তু তিনি শান্তিবাহিনীর সশস্ত্র সন্ত্রাসীদেরকে নিজের ভাই বলে আখ্যায়িত করেছেন। ১৯৮৬ সালের ১লা মে খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ির একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করে বলেছেন যে ঐ দিন নাকি সেনাবাহিনী এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের বাঙ্গালীরা মিলে “আল্লাহু আকবার” শ্লোগান দিয়ে পানছড়ির দুই তিন গ্রামের পাহাড়িদেরকে জবাই দিয়েছিলো। এছাড়াও তিনি তার বক্তব্যে সেনাবাহিনী ও পার্বত্য বাঙ্গালীদের জড়িয়ে আরো কিছু মিথ্যা বক্তব্য দেন।
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের। এছাড়া যেকোনো সংবাদ বা অভিযোগ লিখে পাঠান এই ইমেইলেঃ [email protected]
- গণভবনে ফুলেল ভালোবাসায় সিক্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- শেখ হাসিনাকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন
- শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরি: রাষ্ট্রপতি
- যারা একবেলা খেতে পারত না, তারা চারবেলা খায় : প্রধানমন্ত্রী
- জিয়া আমাকে বাড়ি-গাড়ি দিতে চেয়েছিলেন: প্রধানমন্ত্রী
- ঋণখেলাপি বিএনপির সময় বেশি ছিল: আইনমন্ত্রী
- খাগড়াছড়িতে শাশুড়িকে হত্যার দায়ে জামাতা গ্রেপ্তার
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: খাগড়াছড়িতে জমে উঠেছে ভোটের মাঠ
- শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
- মিঠাপানির ঝিনুকে তৈরি মুক্তার গহনা প্রধানমন্ত্রীর হাতে!
- স্কোয়াড্রন লিডার জাওয়াদের পরিবারের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
- ১৫৭ উপজেলায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
- স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রীর প্রাণহানির চেষ্টার নিন্দা শেখ হাসিনার
- দেশি শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচন
- একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
- রপ্তানি আয়ের লক্ষ্য ১১০ বিলিয়ন ডলার, খসড়া নীতিমালার অনুমোদন
- জুনে চালু হবে বিপিসির এলপি গ্যাস বটলিং প্ল্যান্ট
- রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না, ঢাকার বাইরেও নো হেলমেট
- সেমিকন্ডাক্টর খাতে ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানির সম্ভাবনা
- ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট অনুমোদন
- নাইক্ষ্যংছড়ির গহিন অরণ্যে অভিযান, অস্ত্র-সরঞ্জাম উদ্ধার
- কাল খাগড়াছড়ির ঐতিহাসিক স্টেডিয়ামে ঐতিহ্যবাহী বলীখেলা
- খাগড়াছড়িতে নির্বাচন বর্জনের লিফলেট বিতরণ কালে আটক ১
- মাটিরাঙ্গায় সাড়া ফেলেছে সার্বজনীন পেনশন স্কিম
- বিশ্বাসের ঘাটতি হটিয়ে সম্পর্ক দৃঢ় করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
- ফের হিট অ্যালার্ট জারি
- রাজশাহীতে এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ ধান উৎপাদন
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ দল
- জনসংখ্যা বিষয়ক বৈশ্বিক সংলাপ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারির সাক্ষাৎ
- ভাড়ায় খাঁটা এস অনন্ত বিকাশে অসহায় রাঙামাটি এলজিইডি!
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে আবাসন সুবিধা দেবে সরকার
- বাংলাদেশকে ২৮.৯ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইডিবি
- সব গণপরিবহনের ভাড়া পরিশোধ হবে র্যাপিড পাসে
- সাজেকে নিহত ৯ জনের ময়নাতদন্ত শেষে হস্তান্তর
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নিবন্ধন সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে
- খাগড়াছড়ির তিন উপজেলায় প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
- বিলুপ্তির পথে পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণী
- সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তুলতে পারলে স্মার্ট নাগরিক হওয়া সম্ভব
- লক্ষ্মছড়িতে দুটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত, এগিয়ে চাইথোয়াই
- ‘বর্তমান সরকার পাহাড়েই বেশি উন্নয়ন কার্যক্রম চালাচ্ছে’
- রামগড়ে কৃষি জমির টপসয়েল কাটার দায়ে ৪ লাখ টাকা জরিমানা
- ২৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
- লক্ষ্মীছড়িতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন চার প্রার্থী
- তাপমাত্রা ৪৫ ডিগ্রি ছাড়াবে আগামী সপ্তাহে
- খাগড়াছড়িতে ক্রিকেট লীগ ও ভলিবলের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- দেশের এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে- ভূমিমন্ত্রী
- মানবিক সহায়তা নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়াল মাটিরাঙ্গা জোন