সাগরে জেগে উঠেছে চর, সৃষ্টি অপার সম্ভাবনার
দৈনিক খাগড়াছড়ি
প্রকাশিত: ৩১ জানুয়ারি ২০২০
ছবি- সংগৃহীত।
নদীর মোহনা ও বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে উঠেছে বিভিন্ন চর। এসব চরকে ঘিরে তৈরি হয়েছে অপার সম্ভাবনা। এরইমধ্যে চরের ভূমি গঠনে নতুন নতুন প্রকল্প নেয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের উপকূলে জেগে ওঠা এসব নতুন চরে বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে। এছাড়া এসব চর নিয়ে পর্যটন এলাকা হিসেবে গড়ে তুলতে চায় সরকার।
জানা গেছে, মেঘনা নদী হিমালয় থেকে বঙ্গোপসাগরের দিকে যাত্রাপথে প্রচুর পরিমাণে পলি বহন করে যা উপকূলের কাছাকাছি ক্রমান্বয়ে জমা হয়ে নদী ও বঙ্গোপসাগরের তলদেশের উচ্চতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নতুন চরের সৃষ্টি করে। এ প্রক্রিয়ায় কয়েক দশকে নতুন-নতুন চর সৃষ্টি হয়েছে।
বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বঙ্গোপসাগরের বুকে সমুদ্রের অথৈ জলে প্রাকৃতিকভাবেই বিশাল বিশাল চর জেগেছে। গড়ে উঠেছে মাইলের পর মাইল ভূখণ্ড। বেশ কয়েকটি চরভূমি এরইমধ্যে স্থায়ী ভূখণ্ডে পরিণত হয়েছে। সেসব স্থানে জনবসতিও গড়ে উঠেছে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, গত ৫০ বছর ধরে মেঘনা মোহনায় ভূমি জাগরণের বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় প্রায় ছয় লাখ হেক্টর নতুন ভূমি জেগে উঠেছে। কখনো প্রকৃতির আপন খেয়ালে আবার কখনো ক্রসবাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে এ সব চর বা ভূমি জেগে উঠেছে।
জেগে উঠা নতুন চর খুলে দিচ্ছে সম্ভাবনার স্বপ্ন দুয়ার। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, জেগে উঠা ভূমি সংরক্ষণের বিষয়ে জরুরিভাবে উদ্যোগ নিতে হবে। নতুন ভূমি সংরক্ষণ করা সম্ভব হলে বদলে যাবে দেশের মানচিত্র। তাতে উদ্বাস্তু ও ভূমিহীনদের পুনর্বাসনসহ কৃষি-পশুপালন ক্ষেত্রে বিশাল সুযোগ সৃষ্টি হবে।
সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল অ্যান্ড জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন সার্ভিস (সিইজিআইএস) এর মতে, সমুদ্র বুকে জেগে ওঠা ভূমিকে এখনই স্থায়িত্ব দেয়া সম্ভব। পর্যায়ক্রমে এর পরিমাণ দুই লক্ষাধিক হেক্টরে বিস্তৃত হতে পারে। সেখানে বসবাস, চাষাবাদ ও বনায়নের ব্যাপক সুযোগ সৃষ্টি হবে।
জেগে উঠা ভূমির স্থায়িত্ব সম্পর্কে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মেরিন সাইন্স অ্যান্ড ফিশারিজ ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক মোসলেম উদ্দিন মুন্না বলেন, এ বিশাল সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থাগুলোকে ফিজিক্যালি পর্যবেক্ষণের পাশাপাশি হার্ড ও সফট ইঞ্জিনিয়ারিং কৌশল প্রয়োগ করে সংরক্ষণের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
এরইমধ্যে বঙ্গোপসাগরে জেগে ওঠা নতুন চর উন্নয়নে ‘চর উন্নয়ন’ প্রকল্প নামে একটি প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি। প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৫ হাজার ২২০ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে পাওয়া যাবে ৪ হাজার ৭৪৪ কোটি ১২ লাখ টাকা। বৈদেশিক সহায়তা থেকে ৪৬২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা এবং বাস্তবায়নকারী সংস্থা থেকে পাওয়া যাবে ১৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।
এদিকে, এসব চরকে ঘিরে তৈরি হয়েছে সম্ভাবনা। সঠিকভাবে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারলে পর্যটন খাতে সফলতা পাবে বাংলাদেশ। বিশিষ্টজনদের মতে, দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন চর ও দ্বীপকে কেন্দ্র করে মালদ্বীপের মতো পর্যটনের বিশাল জগত তৈরি করা সম্ভব। এজন্য প্রয়োজন রাজধানীর সঙ্গে উন্নত যোগাযোগ ও প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ। পদ্মা সেতু চালু হলে সেই সম্ভাবনা বহুগুণ বেড়ে যাবে।
সৌন্দর্যে ভরা বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী ‘সোনার চর’
অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা পটুয়াখালীর রাঙাবালী উপজেলার দক্ষিণ সীমানায় বঙ্গোপসাগরের একেবারে কোলঘেঁষে অবস্থিত ‘সোনার চর’। এটি যেন আরেক সেন্টমার্টিন। এ চরের বিশ হাজার ছাব্বিশ হেক্টর বিস্তৃত বনভূমিসহ ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্র সৈকতজুড়ে গড়ে তোলা হবে এক্সক্লুসিভ পর্যটন কেন্দ্র।
এজন্য ‘প্রিপারেশন অব পায়রা-কুয়াকাটা- রিজিওনাল প্ল্যান’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে সরকার। এসব এলাকাজুড়ে বাস্তবায়ন করা হবে মহাপরিকল্পনা। এর আগে সমীক্ষা করা হবে সংশ্লিষ্ট এলাকায়। এ কাজে ৬৩ কোটি ২১ লাখ টাকা ব্যয় করবে সরকার।
সন্দ্বীপের পশ্চিমে জেগে উঠেছে জাহাইজ্যার চর
সন্দ্বীপের পশ্চিমে জেগে উঠেছে জাহাইজ্যার চর। এর দক্ষিণ পাশে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ নতুন আরেকটি ভূখণ্ডের নাম নেমস্তির চর। সন্দ্বীপের পূর্ব ও উত্তর পাশেও বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে জেগে উঠেছে নতুন চর। এরই মধ্যে একটি অংশকে দীর্ঘাপাড় ইউনিয়ন হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে সরকার।
চর তুফানিয়ারও রয়েছে অসীম সম্ভাবনা
দেশের পর্যটন শিল্পের নতুন এক সম্ভাবনার আলো দেখাচ্ছে চর তুফানিয়া। বঙ্গোপসাগরের বুক চিরে জেগে ওঠা এই দ্বীপ এরইমধ্যে পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। চর তুফানিয়ার অবস্থান পটুয়াখালী জেলার দক্ষিণতম প্রান্তে। এর দক্ষিণে আর কোেনা দ্বীপ নেই। জেলা শহর থেকে এর দূরত্ব প্রায় দেড়শ কিলোমিটার। কুয়াকাটা থেকে দক্ষিণ পূর্ব কোণে দূরত্ব প্রায় ৩০ কিলোমিটার। আর রাঙাবালী উপজেলা থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দক্ষিণ পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরে বুকে এ দ্বীপ।
কুয়াকাটার বিখ্যাত লেবুর চর
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। লেবুর চর এর মোট আয়তন ১০০০ একর। স্থানীয়ভাবে এটি নেম্বুর চর নামেও পরিচিত। নিরিবিলি শান্ত নির্জন পরিবেশ। শুধু প্রকৃতির সৌন্দর্য আর নির্জনতাই চোখে পড়বে এ চরে। মানুষের কোলাহল থেকে দূরে এমন একটি চরে ঘুরে বেড়ানো অনেকেরই আকাঙ্খিত। এটি এক সময় সুন্দরবনের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও এখন আলাদা হয়ে পড়ছে। এ চরে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। যেমন- কেওড়া, গেওয়া, গোরান, কড়ই, গোলপাতাসহ আরো অনেক। চরের শেষ মাথায় দাঁড়ালে সুন্দরবনের ঘন সবুজ গাছগাছালির দেখা পাওয়া যায়।
পড়ন্ত বিকেলে সূর্যাস্তের সোনালি আভা যখন চরের বুকে আঁচড়ে পড়ে সেই দৃশ্য অপার্থিব। এছাড়া লেবুর চর প্রকৃতিকে উপভোগের পাশাপাশি খেতে পারবেন নানা রকম তাজা সামুদ্রিক মাছ। দরদাম করে নিলে ওখানে ভাজি করে দেবে। খেতে পারবেন কাঁকড়াও। এছাড়া খেতে পারেন স্থানীয় ডাব। এখানকার ডাবের পানি অনেক মিষ্টি ও সুস্বাদু।
চর বিজয় নিয়ে অসীম সম্ভাবনা
চারদিকে সাগরের নিঃসীম জলরাশির মাঝে মাইলের পর মাইল ধু ধু বালুচর নিয়ে বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে উঠেছে চর বিজয়। ম্যানগ্রোভ প্রজাতির উদ্ভিদ এবং গুল্ম লতাপাতায় সমৃদ্ধ কোলাহল মুক্ত, নিরিবিলি পরিবেশ আর অফুরন্ত খাবারের জন্য কয়েক লাখ বিভিন্ন প্রজাতির অতিথি পাখি আর লাল কাঁকড়ার কাছে চর বিজয় হয়ে উঠেছে অস্থায়ী নিরাপদ আবাসস্থল।
প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে তিন বা চার ফুট পানির নিচে তলিয়ে থাকলেও শীত মৌসুমে বঙ্গোপসাগরের বুকে চার থেকে সাত ফুট উচ্চতায় জেগে ওঠে এ চরটি। কুয়াকাটা থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার পূর্ব দক্ষিণে গভীর সমুদ্রে চর বিজয় জেলেসহ স্থানীয়দের কাছে দীর্ঘ বছর ধরে হাইরের চর নামে পরিচিত। প্রায় ১০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং আড়াই কিলোমিটার প্রস্থের চরটি অনেকের কাছে ডুবোচর নামেও পরিচিত। প্রচুর মাছ পাওয়া যায় বলে চরটির চারপাশ ঘিরে সারা বছর থাকে কয়েক হাজার জেলের উপস্থিতি। কুয়াকাটা সৈকত থেকে টুরিস্ট বোট নিয়ে মাত্র দেড় ঘণ্টায় পৌঁছানো যায় চরটিতে। চরটিকে দৃশ্যমান সমভূমি করে গড়ে তুলতে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসন বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ২ হাজার চারা রোপণ করে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন, পর্যটন ও পরিকল্পনা) মো. আতিকুল হক ডেইলি বাংলাদেশকে বলেন, দেশের পর্যটন খাতকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। নতুন করে জেগে ওঠা চর নিয়েও আমাদের পরিকল্পনা আছে। যা বাস্তবায়ন হলে পর্যটন খাতে আরো এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের। এছাড়া যেকোনো সংবাদ বা অভিযোগ লিখে পাঠান এই ইমেইলেঃ [email protected]
- ভারতীয় পণ্য বর্জনের আন্দোলন নিয়ে বিভক্ত বিএনপি
- বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক
- কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করে সন্তুষ্ট ভুটানের রাজা
- ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ স্মার্ট দেশ হবে: স্পিকার
- নিজেদের নাগরিকদের শিরশ্ছেদ ও পুড়িয়ে মারছে মিয়ানমারের সেনারা
- প্রার্থীর আজ্ঞাবহ কাউকে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা করা যাবে না: ইসি
- সেনাবাহিনীতে নতুন সংযোজন তুরস্কের বায়রাক্টার ড্রোন
- একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন
- এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন
- খাগড়াছড়িতে পুলিশ কমান্ডো প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
- খাগড়াছড়িতে বৈসাবি ও বাংলা নববর্ষ উদযাপনে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
- শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা
- বিমানবন্দরে মুদ্রা কেনাবেচা: ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- পদ্মা সেতু ঘুরে দেখে মুগ্ধ ভুটানের রাজা
- গ্যাস উত্তোলন: কূপ খননে যুক্ত হচ্ছে তিন বিদেশী কোম্পানি
- পাল্টে যাচ্ছে রাজধানীর প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর চেহারা
- শিল্পে দ্রুত ইভিসি মিটার দেবে তিতাস
- ঈদের ছুটির আগেই শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ
- কমতির দিকে ডলার সংকট, স্থবিরতা কাটানোর উদ্যোগ থাকবে আসছে বাজেটে
- নিত্যপণ্যের দাম বেঁধে দিতে পারবে সরকার
- ভুটানের রাজার সফর: কুড়িগ্রামে নতুন বাণিজ্য সম্ভাবনা
- বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস ৭৫ সালের পর বিকৃত করা হয়েছে
- বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটকে স্বাগত জানিয়েছেন ইতালি প্রবাসীরা
- রেলের টিকিট কিনতে ৮ ঘণ্টায় দেড় কোটি হিট
- বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ালে বর্জনের কথা বিশ্বাস করবো
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেবেন যেভাবে
- জাল টাকা প্রস্তুতকারী চক্রের মূলহোতাসহ আটক ৩
- হুইপ ইকবালুর রহিমের মায়ের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির
- এক শিশুর চিকিৎসায় লাখ টাকা সহায়তা দিল সেনাবাহিনী
- ৮০ ভাগ কাজ শেষ রংপুর-ঢাকা নতুন মহাসড়কের
- খাগড়াছড়িতে বিডি ক্লিনের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান উদ্বোধন
- পানছড়িতে অসহায়দের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ
- ১৭০০ ফুট উঁচুতে নান্দনিক দারুস সালাম জামে মসজিদ
- পাহাড়ে এই বৈষম্যের শেষ কোথায়?
- খা.ছড়িতে আন্তঃ একাডেমি টুর্নামেন্ট বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
- মাটিরাঙায় ক্লু-লেস হত্যার রহস্য উদঘাটন করল পুলিশ
- জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশীপ: খাগড়াছড়ির টানা দ্বিতীয় জয়
- রামগড়ে সূর্যমুখী চাষে সম্ভাবনার হাতছানি
- রামগড় স্থলবন্দর দিয়ে মার্চে যাত্রী পারাপার শুরু হবে
- জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশীপে লালমনিরহাটকে হারালো খাগড়াছড়ি
- খাগড়াছড়িতে নদী রক্ষার ব্লক তৈরিতে অনিয়মের অভিযোগ
- খাগড়াছড়িতে সেনাবাহিনীর ঈদ শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ
- দীঘিনালায় কিশোরীর লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আটক ৩
- সোমবার রাতে ১ মিনিট অন্ধকারে থাকবে সারা দেশ
- কমবে ডিজেল-পেট্রোল-অকটেনের দাম!
- মহালছড়িতে বিকল্প কর্মসংস্থান হিসেবে জেলেদের মাঝে ছাগল বিতরণ
- রেংমিটচ্য ভাষার প্রাণ ফেরানোর লড়াইয়ে সেনাবাহিনী
- পার্বত্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য হলেন জ্বরতী