বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলায় কৃচ্ছ্রসাধনের পথে সরকার
দৈনিক খাগড়াছড়ি
প্রকাশিত: ১৩ মে ২০২২
ছবি- সংগৃহীত।
করোনা মাহামারির দুই বছরের প্রভাব কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই শুরু হয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এতে বহুমুখী সংকটের মুখে পড়েছে সারা বিশ্ব। বৈশ্বিক ঝুঁকির এই প্রভাব মোকাবিলায় অর্থব্যয়ে কৃচ্ছ সাধনের পথে হাঁটা শুরু করেছে সরকার।
এরই অংশ হিসাবে নেওয়া হয়েছে নানা পদক্ষেপ। বৃহস্পতিবার এক আদেশে সরকারি চাকরিজীবীদের বিদেশ সফরের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে অর্থ বিভাগ। এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বিদেশ সফরসংক্রান্ত বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কমপক্ষে দুইশ ফাইল ফেরত পাঠানো হয়েছে।
শুধু তাই নয়, কাতারে একটি অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ১৭০ জনের একটি সফর কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া বিদেশ থেকে পণ্য আমদানির ঋণপত্র (এলসি) খোলার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত মার্জিন বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ব্যবহারে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পাশাপাশি নতুন রাস্তা নির্মাণের বিপরীতে বিদ্যমান রাস্তা সংস্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমদানিনির্ভর অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের কাজ স্থগিত করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
অর্থনীতিবিদদের মতে, সরকারের আয় ও ব্যয়ের অবস্থা নাজুক পর্যায়ে। তাই অর্থব্যয়ে রক্ষণশীলতার মধ্য দিয়ে যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করতে বাধ্য হচ্ছে।
এ মুহূর্তে মূলত রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ববাজারে অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে বিভিন্ন পণ্যের দাম। এতে বাংলাদেশের আমদানি ব্যয় বেড়ে গেছে। অপরদিকে রেমিট্যান্স প্রভাবে ঘাটতি চলছে। ফলে বহিঃবাণিজ্যে বাংলাদেশের আয়ের তুলনায় ব্যয় বেড়েই চলেছে।
চাপ পড়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর। বেড়ে যাচ্ছে ডলারের দামও। এ কারণেই রিজার্ভের অর্থ ব্যবহারে আরও সতর্ক অবস্থান নিয়েছে সরকার। এদিকে বাংলাদেশের বৈশ্বিক ঝুঁকিগুলোর ক্ষেত্রে প্রয়োজনে আরও কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
বুধবার ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে তিনি বলেন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফর বন্ধ এবং কম গুরুত্বপূর্ণ আমদানিনির্ভর প্রকল্পের বাস্তবায়ন পিছিয়ে দেওয়া হবে।
রিজার্ভ ব্যবহারেও আরও সকর্তা অবলম্বন করা হবে। বিশ্বের সঙ্গে একত্রিত হয়ে কাজ করতে হবে। বিশ্বের যে সামগ্রিক অবস্থা, তা বিবেচনায় নিয়ে এসব সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে।
এর একদিনের মাথায় বৃহস্পতিবার সরকারি চাকরিজীবীদের বিদেশ সফরের নিষেধাজ্ঞা দিয়ে পরিপত্র জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। সেখানে বলা হয়, সব ধরনের এক্সপোজার ভিজিট, শিক্ষা সফর, এপিএ ও ইনোভেশনের আওতাভুক্ত ভ্রমণ এবং কর্মশালা ও সেমিনারসহ সব ধরনের বিদেশ সফর বন্ধ থাকবে।
পরিপত্রে আরও বলা হয়, কোভিড-১৯-পরবর্তী অর্থনৈতিক পনুরুদ্ধার এবং বর্তমান বৈশ্বিক সংকট প্রেক্ষাপটে পরবর্তী আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত বৈদেশিক ভ্রমণ বন্ধ থাকবে। এ আদেশ উন্নয়ন ও পরিচালনা বাজেট উভয় ক্ষেত্রে কার্যকর হবে।
ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিব যুগান্তরকে জানান, বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বিদেশ সফর সংক্রান্ত তার ফাইলটি ফেরত এসেছে। তার মতে, আরও কমপক্ষে ২০০ কর্মকর্তার ফাইলও ফেরত এসেছে।
এসব কর্মকর্তা বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের। ওই তালিকায় মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও সচিব পর্যায়ে কর্মকর্তাও আছেন। অর্থ বিভাগ সূত্র জানায়, চলতি বাজেটে ২ হাজার ১৩৩ কোটি টাকা বরাদ্দ আছে ভ্রমণ খাতে। বৈদেশিক মুদ্রায় ২৩ কোটি মার্কিন ডলার।
বর্তমান ভ্রমণ ব্যয়ে ৫০ শতাংশ ব্যয় করতে পারবে এমন একটি বিধান রয়েছে। কিন্তু বৃহস্পতিবার অর্থ বিভাগের জারি করা পরিপত্রে সব ধরনের ভ্রমণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এতে সরকারের বৈদেশিক মুদ্রার ওপর চাপ কমবে।
অর্থ বিভাগের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ার পর বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের ঢালাও বিদেশ ভ্রমণ শুরু হয়েছিল। বৈশ্বিক ঝুঁকি মোকাবিলায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে।
জানতে চাইলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক অর্থ উপদেষ্টা ড. মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, সরকারি চাকরিজীবীদের বিদেশ সফর, নতুন গাড়িসহ বিলাসী পণ্য আমদানি নিরুৎসাহিত করলে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না।
বাজেটের ঘাটতি সীমার মধ্যে রাখা সম্ভব হবে। বর্তমান রিজার্ভ কমছে। নতুন সড়ক নির্মাণ করার সিদ্ধান্তকে সমর্থন করছি। কারণ প্রতি একনেকে নতুন নতুন প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। কিন্তু বরাদ্দের অভাবে কাজ শুরু করা যায় না। এ সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। পুরোনো প্রকল্পের বরাদ্দ ঠিক রেখে বাস্তবায়ন করতে হবে।
এ প্রসঙ্গে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সিপিডির বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য যুগান্তরকে বলেন, সরকারের আয় ও ব্যয় নাজুক অবস্থার মধ্যে আছে। আয়ের অবস্থা খুব দুর্বল। এক ধরনের আর্থিক টানপোড়েনর মধ্যে পড়েছে। অর্থ আদায়ের দিক থেকেও ভালো হচ্ছে না। ফলে সরকার এক ধরনের রক্ষণশীলতার মধ্য দিয়ে যেতে বাধ্য হচ্ছে।
এদিকে যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে পণ্যের দাম বেড়েছে অস্বাভাবিক ভাবে। ফলে আমদানি ব্যয়ের লাগাম টানা যাচ্ছে না। গত অর্থবছরে সর্বোচ্চ আমদানি ব্যয় হয়েছিল ৬ হাজার ৫৫৯ কোটি ডলার, এবার ৯ মাসেই এই ব্যয় হয়ে গেছে।
এভাবে চলতে থাকলে অর্থবছর শেষে আমদানি ব্যয় দাঁড়াবে ৯ থেকে ১০ হাজার কোটি ডলারে। এখন মাত্র ৫ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো বৈদেশিক মুদ্রা মজুত আছে বাংলাদেশ ব্যাংকের হাতে।
অপরদিকে প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক। বিপুল আমদানি ব্যয় ও নিুমুখী প্রবাসী আয়ের প্রভাবে অর্থবছরের ৯ মাসে চলতি হিসাবের ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪০৭ কোটি ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল সাড়ে ৫৫ কোটি ডলার।
দেশের ইতিহাসে চলতি আয়ে এত বড় ঘাটতি আর কখনো হয়নি। চলতি হিসাবে ঘাটতি মানেই সরকারের বৈদেশিক মুদ্রা আয় কম, ব্যয় অনেক বেশি। আয় ও ব্যয়ের এই ভারসাম্যহীনতাই ডলারের দাম বাড়াচ্ছে।
যে কারণে রিজার্ভের অর্থ ব্যয়ে আরও কৃচ্ছ সাধনের অংশ হিসাবে এলসি খোলার ওপর ৫০ থেকে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত মার্জিন আরোপ করে দিয়েছে। যদিও এর আগে এটি ২৫ শতাংশ আরোপ করা হয়।
বেসরকারি ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জানান, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ সিদ্ধান্তের কারণে তার শাখার কয়েকজন বড় ব্যবসায়ী পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে নেতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছেন। এতে অনেকে পণ্য আমদানি বন্ধ রাখবে। যার বিরূপ প্রভাব পড়বে ব্যবসা-বাণিজ্যে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন যুগান্তরকে বলেন, দুটি বড় চ্যালেঞ্জ এখন সরকারের। প্রথম, বৈদেশিক বাণিজ্য ঘাটতি মাসের পর মাস বেড়ে যাচ্ছে।
এতে মুদ্রা বিনিময় হারের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু জোগান কম। ফলে মুদ্রাবাজারে বিশেষ করে খোলাবাজারে বিনিময় হারের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ডলার বিক্রি করে পরিস্থিতি সামাল দিচ্ছে।
এতে ধীরে ধীরে রিজার্ভ ফুরিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্য ও সেবার মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় ডলারের জোগান দিতে গিয়ে মাত্র ৫ মাসের আমদানি বিল পরিশোধের রিজার্ভ আছে।
পর্যাপ্ত রিজার্ভ না থাকলে বাজার আরও অস্থির হয়ে উঠবে। এমন পরিস্থিতিতে এক ধরনের উভয় সংকটে পড়েছে সরকার। বাজারের চাহিদা অনুযায়ী মুদ্রা বিনিময় হার সমন্বয় করা হলে ডলারের দাম কিছুটা বাড়বে, যা বিলাসী পণ্য ও কম প্রয়োজনীয় পণ্য নিরুৎসাহিত হবে।
আবার ডলারের দাম বাড়ালে মূল্যস্ফীতিও বাড়তে পারে। তাই কিছুটা ঝুঁকি নিয়ে হলেও তা করা উচিত। কারণ, ৬-৭ শতাংশ মূল্যস্ফীতির চাপ গরিব ও সীমিত আয়ের মানুষের ওপর পড়বে। সরকার তাদের জন্য নগদ সহায়তা প্রদানসহ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিগুলোর ভাতা বাড়াতে পারে।
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের। এছাড়া যেকোনো সংবাদ বা অভিযোগ লিখে পাঠান এই ইমেইলেঃ [email protected]
- চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- সোমবার আসছেন কাতারের আমির
- ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর
- বঙ্গবন্ধু টানেলে পুলিশ-নৌবাহিনী-ফায়ার সার্ভিসের টোল মওকুফ
- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে চালের বস্তায়
- প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাত এগিয়ে আসুক
- উপজেলা নির্বাচনে সিলেট বিএনপির ৬ নেতা
- উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপি’র আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ
- সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
- সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করার আহ্বান বাংলাদেশ-নেপালের
- ভারতে ভোট শুরু আজ
- বাংলাদেশে গ্রিসের দূতাবাস চালু হতে যাচ্ছে- পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ঢাকায় ভিসা কেন্দ্র খুলল চীন
- সামরিক ও ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার সম্পর্ক নিয়ে সেমিনার
- মাছ-ডাল-ভাতের অভাব নেই, মানুষের চাহিদা এখন মাংস-প্রধানমন্ত্রী
- ২৬১ বিজিপিকে শিগগিরই মিয়ানমারে পাঠানো হবে: বিজিবি ডিজি
- গুইমারায় প্রাক্তন ছাত্র পরিষদের ঈদ পূনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
- খাগড়াছড়িতে ৫ দিনব্যাপী প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের উদ্বোধন
- রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন
- ফের আশা জাগাচ্ছে লালদিয়া চরের কনটেইনার টার্মিনাল
- মাঠ প্রশাসন সামলাতে হার্ডলাইনে সরকার
- ‘মাই লকারে’ স্মার্টযাত্রা
- এক সফটওয়্যারের আওতায় আসছেন সব সরকারি চাকরিজীবী
- জলবিদ্যুৎসহ নেপালের বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের আহ্বান
- সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি: আট বিভাগে হচ্ছে মেলা
- শঙ্কা কেটে গিয়ে কৃষকদের মুখজুড়ে এখন স্বর্ণালি হাসি
- পর্যটন শিল্পের বিকাশ: কুয়াকাটায় বিমানবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ
- মুজিবনগর দিবসে সব অপশক্তিকে প্রতিহত করার অঙ্গীকার
- বিভেদ মেটাতে মাঠে আওয়ামী লীগ
- গুইমারায় প্রাক্তন ছাত্র পরিষদের ঈদ পূনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
- খাগড়াছড়িতে আ.লীগ নেতার বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা
- বৃক্ষের প্রতি মানবপ্রেম জাগ্রত হোক
- মেট্রোরেল চলাচলে আসতে পারে নতুন সূচি
- অনিবন্ধিত ও অবৈধ নিউজ পোর্টাল বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে
- যত্রতত্র পার্কিং আর ফুটপাত দখলে সংকীর্ণ হচ্ছে খাগড়াছড়ির সড়ক
- উপজেলা নির্বাচনে সিলেট বিএনপির ৬ নেতা
- চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- এক সফটওয়্যারের আওতায় আসছেন সব সরকারি চাকরিজীবী
- মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- দীঘিনালায় যাত্রীর কাছ থেকে বেশী ভাড়া নেয়ায় জরিমানা
- খাগড়াছড়িতে ৪০জনের মনোনয়নপত্র বৈধ, একজনের বাতিল
- খাগড়াছড়িতে মাসব্যাপী ঈদ আনন্দ ও বৈশাখী মেলা শুরু
- বিমানের জরুরি অবতরণ: বেঁচে গেলেন শতাধিক যাত্রী
- রুমায় অস্ত্রসহ ৯ কেএনএফ সদস্য গ্রেফতার
- সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি: আট বিভাগে হচ্ছে মেলা
- উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ মন্ত্রী-এমপিদের
- এখনও আলোচনার পথ বন্ধ হয়নি, কেএনএফ প্রসঙ্গে র্যাবপ্রধান
- মাটিরাঙ্গায় অসহায়দের মাঝে বিজিবির অনুদান প্রধান