জন্মদিনে জয়কে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর স্মৃতিচারণ
দৈনিক খাগড়াছড়ি
প্রকাশিত: ২৭ জুলাই ২০২১
ছবি- সংগৃহীত।
ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে নিয়ে স্মৃতিচারণ করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মুক্তিযুদ্ধকালীন বন্দিদশায় তার জন্ম, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া নামে নামকরণ, বৈরী পরিবেশে তার শিক্ষা, জয়ের পরামর্শ ও অনুপ্রেরণায় ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা- সার্বিক বিষয় উঠে আসে প্রধানমন্ত্রীর স্মৃতিচারণে। করোনা মহামারির কারণে জন্মদিনে মা-সন্তান একত্রিত হতে না পারার কষ্টের কথাও তুলে ধরেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) জাতীয় পাবলিক সার্ভিস দিবস উদযাপন এবং জনপ্রশাসন পদক ২০২০ ও ২০২১ প্রদান অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেওয়ার সময় সন্তান জয়কে নিয়ে তিনি স্মৃতিচারণ করেন। আজ ২৭ জুলাই সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন। ১৯৭১ সালের এদিন তিনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে জন্মগ্রহণ করেন।
রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক পদকপ্রাপ্তদের হাতে পদক তুলে দেন। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। এসময় সরকারের মন্ত্রিপরিষদ সচিবসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী ‘২৭ জুলাই তার জন্য একটি বিশেষ দিন’ উল্লেখ করে তার মাতৃত্বের শুরুর দিনগুলোর ঘটনাবলি তুলে ধরলেন। একাত্তরের সেই দিনগুলোর ঘটনায় মুক্তিযুদ্ধের প্রসঙ্গও মিলেমিশে একাকার। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ দেশের কোথাও কেউ পাকিস্তানের পতাকা ওড়ায় নি। দেশের সবখানে বাংলাদেশের পতাকা ওড়ানো হয়। ওই সময় ইয়াহিয়া খান ঢাকায়। সেদিন তাকে সবাই অস্বীকার করেছিল। ৩২ নম্বরের বাড়িতেও আমার বাবা সেদিন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করলেন।
ওই সময় সন্তানসম্ভবা ছিলেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমি সব সময় আমার বাবার হাত পায়ের নখ কেটে দিতাম। এটা আমার একটি নিয়মিত কাজ ছিল। সেদিনও পতাকা ওড়ানোর পর দুপুরে বাবা বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। আমি একটা মগে পানি নিয়ে যখন তার হাতে নক কেটে দিচ্ছি, তখন তিনি আমাকে বলছিলেন- হ্যাঁ, ভালোভাবে কেটে দে, জানি না এই সুযোগ আর পাবি কিনা। তবে তোর ছেলে হবে। আর সেই ছেলে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম নেবে। তার নাম জয় রাখবি।
এ ঘটনার ঠিক দুদিন পরের পঁচিশে মার্চ গণহত্যার কালরাত্রির কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ২৫ মার্চ হানাদার বাহিনী গণহত্যা শুরু করে। ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। তারপর আমাদের বাসাটা আক্রমণ করে। তাকে (বঙ্গবন্ধু) গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। এই আক্রমণের কিছু মুহূর্ত পূর্বে আমি, আমার বোন রেহানা ও আমার এক খালাতো বোনকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। আব্বা একরকম জোর করেই আমাদের পাঠিয়ে দেন। আমার ভাই কামাল আগেই চলে গিয়েছিল বেরিকেট দিতে। জামাল আর রাসেল মাকে ছেড়ে যাবে না বলে মায়ের সঙ্গে থেকে যায়। পরে আমাদের বাসায় আক্রমণ করে বাবাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়।
বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতারের কয়েকদিন পরেই বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছাসহ তার পরিবারের সবাইকে গ্রেফতার করা হয় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের ১৮ নম্বর রোডের একটি অনেকটা পরিত্যক্ত একতলা বাসায় রাখা হয়। যখন আমার সন্তান প্রসবের সময় হয়েছিল, পাকিস্তানি মিলিটারিরা আমাকে হাসপাতালে যেতে দিয়েছিল। কিন্তু আমার মাকে তারা যেতে দেয়নি। হাসপাতালে তখন ডাক্তার নূর ইসলাম সাহেব ছিলেন। আমাদের সুফিয়া খাতুন, ডাক্তার ওয়াদুদ সাহেব, আমাদের মুহিত সাহেবের বোন প্রফেসর সাহেলাও ছিলেন। জয়ের জন্মটা মেডিক্যাল কলেজেই হয়।
তিনি বলেন, ‘আমি যখন বন্দি, সেই বন্দি অবস্থায় জয়ের জন্ম। তার নাম জয়ই আমরা রেখেছিলাম। জন্মের পর যখন জয়কে নিয়ে আমি ফিরে আসি বাংলোতে, সেই কারাগারেই। আমি জয়কে নিয়ে বারান্দায় দাঁড়ানো। পাকিস্তানি একজন কর্নেল জিজ্ঞেস করেন, ওর নাম কি? আমি বলি যে, ‘জয়’। তিনি বলেন, জয় মানে? তো আমি বলি- জয় মানে জয়, জয় মানে ভিক্টরি। তো (পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তা) খুব ক্ষেপে যায়। শিশু (জয়)- তাকেও তারা গালি দেয়। কাজেই এরকম একটি পরিবেশে জয়ের জন্ম। আমরা সেখানে হলেই থাকতাম, কোনও প্রাইভেসি ছিল না।
‘ওই সময় খাওয়া-দাওয়ার কোন ঠিক ছিল না’ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ওকে (জয়কে) নিয়ে যখন একটা বাড়ি থেকে আরেকটা বাড়িতে শেল্টার নেই। জানি না কীভাবে বেঁচেছিলাম, খাওয়া-দাওয়ার কোনও ঠিক-ঠিকানা ছিল না। শুধু আল্লাহর কাছে দোয়া করতাম- আমার বাচ্চাটা যেন একটি সুস্থ বাচ্চা হয়। আমার মা-ও সবসময় সেই দোয়াই করতেন।
তিনি বলেন, আজ সেই জয়ের জন্মদিন। আজ তার ৫০ বছর বয়স হলো। এই করোনার কারণে আমরা সবাই এক হতে পারলাম না- এটা আরেকটা দুঃখ। তবে আপনারা দিনটিকে স্মরণ করছেন এজন্য আপনাদের ধন্যবাদ জানাই।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পেছনে জয়ের অবদানের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে যে ডিজিটাল বাংলাদেশ, আমি আপনাদের সঙ্গে কথা বলছি- এটা কিন্তু জয়েরই ধারণা, জয়েরই চিন্তা।
১৯৮১ সালে দেশে আসার পর বারবার গৃহবন্দী থাকতে হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ওই গৃহবন্দি অবস্থায় আমার আব্বার বন্ধু আজিজ সাত্তার চাচা জয় আর পুতুলকে স্কুলে ভর্তি করে দেন। সেখানে স্কুল থেকেই কম্পিউটার শিক্ষা নেয়। জয় যখন ছুটিতে আসতো কম্পিউটার নিয়ে আসতো। জয়ের কাছ থেকেই আমি কম্পিউটার শিখেছি। আমাদের মধ্যে আলোচনা হতো, আমাদের দেশে কীভাবে কম্পিউটারের শিক্ষা প্রবর্তন করবো। ১৯৯৬ সালে যখন সরকার গঠন জয় প্রতি মুহূর্তেই আমাকে পরামর্শ দিতো। তখন বলতো কম্পিউটারের উপর থেকে ট্যাক্স প্রত্যাহার করতে হবে। কম্পিউটারকে মানুষের কাছে সহজলভ্য করতে হবে, তাহলেই মানুষ এটা শিখবে। সেইসাথে মানুষকে প্রশিক্ষণ দিতে হবে। আর সেভাবেই আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশের যাত্রা শুরু।
তার সরকার গঠনের সময়কালের ঘটনা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, আমি যখন সরকার গঠন করি তখন দেখতাম কেউই কম্পিউটার ব্যবহার করে না। টেবিলে একটি ডেস্কটপ রাখা থাকতো মাত্র। অনেকে হাত দিতে সাহস পেতো না। সরকার গঠনের পর আমি নির্দেশ দিলাম আর প্রত্যেকটা ফাইল কম্পিউটার টাইপ করে আসতে হবে। সেভাবেই দেখতে চাই। এরপর আমি একটি জাতীয় কমিটিও করে দিয়েছিলাম নতুন প্রযুক্তির প্রচার ও প্রসারের জন্য। ওই সময় পাঁচ বছরে মানুষ আস্তে আস্তে কিছু ব্যবহার করা শুরু করে। তখন ল্যাপটপ ও কম্পিউটার প্রতিটি অফিসে ব্যবহার করা শুরু হয়ে যায়।
তিনি বলেন, আজকে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করতে পেরেছি। ধাপে ধাপে এ পর্যন্ত যতগুলো কাজ আমরা করেছি। সবগুলোই কিন্তু জয়ের পরামর্শ মতো। কারণ সে ব্যাঙ্গালোর ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে গ্রাজুয়েশন ডিগ্রি নেয়। এরপর ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাস থেকে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি নেয়। এরপর ২০০৭ সালে হার্ভার্ড থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি করে। আমি তাকে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে জোর করে ভর্তি করাই। কিন্তু ওই সময়ে বন্দি হয়ে যাওয়ার কারণে তাকে কোনও সাহায্য করতে পারিনি। তবে সে নিজেই তার পড়াশোনা কন্টিনিউ করে এবং পাবলিক সার্ভিসের উপর মাস্টার্স ডিগ্রি করে।
তিনি বলেন, আজকে আমরা বাংলাদেশটাকে ডিজিটাল করতে পেরেছি, প্রযুক্তি শিক্ষাটাকে পপুলার করতে পেরেছি। তরুণ সমাজকে উদ্বুদ্ধ করতে জয়, আমার বোনের ছেলে রাদওয়ান- তারা সবাই কিন্তু উদ্যোগ নিয়ে কাজ করেছে। শুভ ফলটা আজ বাংলাদেশ পাচ্ছে।
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, চিন্তা করি এই করোনাকালে সময় আমাদের যদি এই সুযোগটা না থাকতো! ডিজিটাল ডাটা যদি ওপেন না থাকতো। আমরা কি অবস্থায় যেতাম? আমাদের সরকার চালানো মুশকিল হয়ে যেত। মানুষের জীবনযাত্রায় বিরাট একটি প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হতো। আধুনিক প্রযুক্তির শিক্ষা নিয়েছি বলেই কিন্তু এটা সম্ভব হচ্ছে।
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের। এছাড়া যেকোনো সংবাদ বা অভিযোগ লিখে পাঠান এই ইমেইলেঃ [email protected]
- দেশের এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না- বিএসইসি
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান- মেয়র তাপস
- ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদি কর্তৃপক্ষের
- সব ধরনের অনলাইন সেবা আইনের আওতায় আসবে
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার
- চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ৯ মাসে ৪৩৫৫ কোটি ডলারের পণ্য রফতানি
- আরও বিস্তৃত হবে তাপপ্রবাহ, তবে সিলেটে হতে পারে বৃষ্টি
- ফসলের মাঠে সোনারঙ, তীব্র গরমেও কৃষকের মুখে হাসি
- র্যাবের নতুন মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত
- শেখ হাসিনা ইসলামকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেন না
- থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
- আপিল বিভাগে নিয়োগ পেলেন আরও ৩ বিচারপতি
- উপজেলা নির্বাচন: সচিব-আইজিপির সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ইসি
- রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- উপজেলা ভোট নিয়ে ডিসি-এসপিদের সঙ্গে ইসির বৈঠক আজ
- বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস আজ
- সাজেকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ল ট্রাক, নিহত ৯
- রামগড় ব্যাটালিয়ন কর্তৃক লাখ টাকার কাঠ জব্দ
- হারানো মোবাইল উদ্ধার করে প্রকৃত মালিকের কাছে হস্তান্তর করল পুলিশ
- দীঘিনালায় প্রধান শিক্ষক শূন্য ৩০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- কল্পনা চাকমা অপহরণ মামলা খারিজ
- মাটিরাঙ্গায় নির্যাতনের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন গৃহকর্মীর
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে- ভূমিমন্ত্রী
- সেই দুই ইউপি চেয়ারম্যান পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- ২৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
- বিলুপ্তির পথে পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণী
- লক্ষ্মীছড়িতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন চার প্রার্থী
- খাগড়াছড়িতে ক্রিকেট লীগ ও ভলিবলের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
- রামগড় ব্যাটালিয়ন কর্তৃক লাখ টাকার কাঠ জব্দ
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে- ভূমিমন্ত্রী
- পুড়ছে সড়ক, তবু অবিরাম কাজ তাদের
- দীঘিনালা জোন কর্তৃক বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা ক্যাম্প পরিচালনা
- হারানো মোবাইল উদ্ধার করে প্রকৃত মালিকের কাছে হস্তান্তর করল পুলিশ
- চার বছরেও শেষ হয়নি দীঘিনালা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নির্মান
- লক্ষ্মীছড়িতে অসহায়দের মাঝে সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা প্রদান
- চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ৯ মাসে ৪৩৫৫ কোটি ডলারের পণ্য রফতানি
- বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএফ সদস্য নিহত
- পানছড়ি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কাকে ভোট দিবে আওয়ামী লীগ?
- ঢাকা উত্তরের বাসাবাড়িতে মশার লার্ভা পেলে জেল-জরিমানা
- খাগড়াছড়িতে নাগরিক পরিষদের দায়িত্বে লোকমান-মাসুম
- সাবেক আইজিপি বেনজীরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
- নতুন করে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
- রেলস্টেশনে বসেছে ভেন্ডিং মেশিন, যাত্রীরাই কাটবে নিজের টিকিট
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন