অবৈধ হাসপাতালের বিরুদ্ধে হার্ডলাইনে স্বাস্থ্য বিভাগ
দৈনিক খাগড়াছড়ি
প্রকাশিত: ১৭ জুন ২০২২

ছবি- সংগৃহীত।
অবৈধ হাসপাতালের মালিকানা কিংবা সেখানে কর্মরত থাকলে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের লাইসেন্স বাতিল করা হবে। এসব অবৈধ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে প্রাইভেট চেম্বার করে রোগী দেখলেও একই শাস্তির খড়গ নেমে আসবে। অবৈধ হাসপাতাল-ক্লিনিক বন্ধে টানা প্রায় তিন সপ্তাহ সাঁড়াশি অভিযান চালিয়েও আশানুরূপ সফলতা না আসায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে। আগামী দিনের অভিযানে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর বলেন, 'আমাদের অভিযান এখন কিছুটা ধীরগতিতে চললেও তা পুরোপুরি থামেনি। অবৈধ হাসপাতাল-ক্লিনিকের মালিকদের আমরা দুই থেকে চার সপ্তাহ সময় দিয়েছি। এর মধ্যে যদি তারা অনুমোদন না নেয় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দেশে অনুমোদন ছাড়া কোনো স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান কার্যক্রম চালাতে পারবে না। সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে অনুমোদন নিতে হবে।' ওপর মহলের চাপে আপাতত অভিযান বন্ধ আছে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, 'আমাদের যে কার্যক্রম শুরু হয়েছে তাতে সবাই খুব খুশি। ওপর মহল থেকে আমাদের আরও শক্তি দেওয়া হয়েছে। কোনোভাবেই অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার থাকতে পারবে না। রাজনৈতিক কোনো চাপও আমাদের ওপর নেই। স্থানীয় কেউ যদি চাপ প্রয়োগ করে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।' অবৈধ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চিকিৎসক ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জড়িত আছেন এমন অভিযোগের জবাবে তিনি বলেন, 'কেউ যদি চাকরিরত অবস্থায় এসব প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ইতোমধ্যে অফিসের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকেও নজরদারির আওতায় নেওয়া হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অপতৎপরতায় যুক্ত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেলে চাকরি নিয়ে টানাটানি শুরু হয়ে যাবে। আর অবৈধ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে একজন রেজিস্ট্রার্ড চিকিৎসক যদি রোগী দেখেন তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অবৈধ প্রতিষ্ঠানের মালিকানা বা রোগী দেখা মানে সেই চিকিৎসকও অবৈধ বলে আমাদের কাছে গণ্য হবে। তার লাইসেন্স বাতিল করা হবে।' গত ২৫ মে আকস্মিক ঘোষণা দিয়ে অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এতে প্রায় দেড় হাজারের বেশি অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করে দেওয়া হয়। প্রথম ১০ দিন সাঁড়াশি অভিযান চললেও পরবর্তীতে এ অভিযানের গতি অনেকটা কমে আসে। অভিযোগ আছে স্থানীয় প্রভাবশালী ও কিছু অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কারণে এই কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে। বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় স্থানীয় প্রভাবশালীদের কারণে অভিযান ঠিকমতো চালানো যাচ্ছে না বলে খোদ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনেকে স্বীকার করেছেন। অন্যদিকে বিভিন্ন মহলে অভিযোগ রয়েছে, এসব অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনেক কর্মকর্তা জড়িত। এছাড়া রেজিস্ট্রার্ড চিকিৎসকদের অনেকের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। আরেকটি সূত্র বলছে, বিভিন্ন এলাকা থেকে বন্ধ করে দেওয়া অনেক হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার নতুন নামে আবেদন করছে। এগুলো সবই চলে অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সঙ্গে গোপন আঁতাত করে। ২৫ মে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রশাসন অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীরের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সব অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর সারাদেশে শুরু হয় অবৈধ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযান। এই অভিযানে দেশে বন্ধ করা হয় ১৬৪১টি ছোট বড় হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দায়িত্বশীল একটি সূত্র যায়যায়দিনকে নিশ্চিত করেছে বর্তমানে দেশের কোথাও কোনো ধরনের অভিযান চলছে না। কারণ হিসেবে সূত্রটি জানায়, দেশে বর্তমানে ভিটামিন 'এ' ক্যাপসুল প্রদান কার্যক্রম চলছে। তাই জেলা ও উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা সেখানে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। যেসব হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে তারা নতুন করে আবেদন করছেন। এসব আবেদন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তারা যাচাই বাছাই করছেন। যদি কাগজ ঠিক থাকে তাহলে বন্ধ করে দেওয়া অবৈধ প্রতিষ্ঠানকে বৈধ বলে গণ্য করা হবে এবং কার্যক্রম চালানোর অনুমতি দেওয়া হবে। সূত্রটি আরও জানায়, পুরো অধিদপ্তরজুড়ে এখন চলছে বন্ধ করে দেওয়া অবৈধ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের কাগজ যাচাই বাছাই। এমনকি কর্মকর্তারাও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ইন্সপেকশন করছেন। নতুন করে আর কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযান চলবে না। তবে যারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনে যাবেন তারা সন্তুষ্ট না হলে সেগুলো বন্ধ করে রেখে আসবেন। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. সাইফুল ইসলাম বলেন, এই অভিযানের কোনো মানে হয় না। দেশে এত অবৈধ হাসপাতাল গেল দুই বছরে তৈরি হয়ে যায়নি। ধীরে ধীরে এগুলো হয়েছে। এক রাতের মধ্যে আকাশ থেকে এত মেশিনারিজ নিয়ে একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ক্লিনিক ও হাসপাতাল তৈরি হতে পারে না। এসব অবৈধ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান গজিয়ে ওঠার পেছনে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও জেলা-উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদেরও দোষ রয়েছে। তারা ইচ্ছে করে এতদিন এসবের দিকে কোনো ধরনের নজর দেয়নি। তিনি বলেন, করোনার দুই বছরে নিশ্চয়ই দেড় হাজারের বেশি অবৈধ হাসপাতাল-ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার তৈরি হয়নি। নিজেদের ব্যর্থতা লুকাতে অধিদপ্তর এখন করোনার দোহাই দিয়ে যাচ্ছে। এগুলো আগে থেকেই দেখার দায়িত্ব তাদের। নতুন কোনো বিষয় না এটা। ডা. সাইফুল ইসলাম আরও বলেন, অভিযান শুরু করার পর জানা গেল অধিদপ্তরের কাছে কোনো তথ্যই নেই। কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছে অনুমোদন আছে আর কোনোটির কাছে নেই তারা জানেই না। এ ধরনের কার্যক্রম খুবই হাস্যকর। এখন যেটা হয়েছে তাদের আর কোনো অভিযান নেই। এখন তারা লেগে গেছে অনুমোদন দেওয়ার কার্যক্রমে। তাহলে বন্ধ করা হয়েছিল কেন প্রতিষ্ঠানগুলোকে। কিছু দিন সময় নিয়ে সারাদেশে স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা ঘুরে ঘুরে অবৈধ প্রতিষ্ঠানের তালিকা তৈরি করত। সেটা দেখে প্রতিষ্ঠানগুলোকে সময় দিয়ে দিলেই হতো। তা না করে অভিযানে নামা হলো, যা এখন বন্ধ। এটা শুধু একটা লোক দেখানো কার্যক্রম ছিল আর কিছুই না। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক বিভাগের কর্মকর্তা ডা. কাজী মো. সালেহীন তৌহিদ বলেন, 'অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযান সারা বছর চলমান থাকে। কিন্তু আমরা নির্ধারিত একটি সময় বেঁধে দিয়ে এরপর তিন-চার দিন একটানা অভিযান চালিয়েছি। এটা আমাদের টার্গেট ছিল। আমাদের টার্গেট অনেকটাই পূরণ হয়েছে। তারপরও যদি আমরা কোনো অবৈধ সেবা প্রতিষ্ঠানের খোঁজ পাই সেটা বন্ধ করে দেওয়া হয়। আমাদের কার্যক্রম কিছুটা স্তিমিত হয়েছে। কিন্তু সেটা বন্ধ হয়নি।' তিনি বলেন, 'এখন আমাদের কাছে অনেক প্রতিষ্ঠান আবেদন করেছে। সেগুলো যাচাই বাছাই চলছে। আবেদন করলেই কাউকে আমরা নিবন্ধন দিয়ে দিব না। সঠিকভাবে ইন্সপেকশন হবে তারপর অনুমোদন। একটি ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার বা হাসপাতাল চালাতে যে ধরনের স্থাপনা-ইকুইপমেন্ট ও লোকবল থাকতে হয় সেটা না থাকলে অনুমোদন দেওয়া হবে না।'
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের। এছাড়া যেকোনো সংবাদ বা অভিযোগ লিখে পাঠান এই ইমেইলেঃ [email protected]
- পদ্মায় নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
- মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছর পর সবচেয়ে আনন্দের দিন আজ
- চট্টগ্রামসহ ১৯ অঞ্চলে ৬০ কি. মি. বেগে ঝড়ের আভাস
- কলেরার টিকা দেওয়া শুরু রোববার
- ২৮ জুন থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি
- দীঘিনালায় হতদরিদ্র পরিবারের পাশে সেনাবাহিনী
- ৩ জেলায় আরও চাল-নগদ টাকা-শুকনো খাবার বরাদ্দ
- পদ্মার আকাশে লাল-সবুজের বর্ণিল আয়োজন উপভোগ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে পদ্মা সেতুর জয়জয়কার
- ভোলার তাজা ইলিশের স্বাদ পাবে সারাদেশের মানুষ
- পদ্মা সেতু করে বাধাদানকারীদের সমুচিত জবাব দিলাম: প্রধানমন্ত্রী
- মাটিরাঙ্গায় ৭টি তক্ষকসহ পাচারকারী আটক
- পদ্মাসেতুর উদ্বোধন উদযাপন করলো খাগড়াছড়িবাসীও
- পদ্মাসেতু তো হয়ে গেল: বিএনপি এখন কি করবে?
- প্রধানমন্ত্রী তো একটা ধন্যবাদ পেতেই পারেন!
- পদ্মাসেতু আমাদের স্বপ্ন পূরণের ‘স্বপ্নসারথি’
- খুললো শত-সহস্র স্বপ্নের পদ্মা সেতুর দুয়ার
- আমরা অপমানের প্রতিশোধ নিয়েছি: কাদের
- উন্নয়নের মহাকবি শেখ হাসিনার মুখে ‘পদ্মা সেতু’র গল্প
- ফিরলেন আবুল হোসেন!
- পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের স্বপ্ন সত্য হচ্ছে আজ
- পদ্মা সেতু উদ্বোধন: জনসভায় আসতে শুরু করেছে মানুষ
- পদ্মাসেতু আর বন্যা ইস্যুতে সুনাম কুড়াচ্ছে সেনাবাহিনী
- পদ্মাসেতুর উদ্বোধনে যা ভাবছেন খাগড়াছড়ির পেশাজীবীরা
- কমছে তামাকের আধিপত্য, বাড়ছে বিদেশী ফলের আবাদ
- গুইমারায় সেনা অভিযানে বিপুল পরিমান অবৈধ কাঠ জব্দ
- গুইমারায় শিক্ষার্থীদের স্কুল ব্যাগ ও স্যানিটারী ন্যাপকিন বিতরণ
- বেসরকারি খাতে ঋণের জোয়ার
- দক্ষিণের পর্যটন শিল্পে সম্ভাবনার দুয়ার খুলবে
- দীঘিনালায় বৃদ্ধের মাথাবিহীন মরদেহ উদ্ধার
- খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফ (প্রসীত) ও জেএসএস (সন্তু) এর ভয়াবহ গোলাগুলি
- দীঘিনালায় চা–দোকানিকে হত্যার ঘটনায় মামলা, চার যুবককে জিজ্ঞাসাবাদ
- খাগড়াছড়িতে ২ ভুয়া চিকিৎসককে অর্থদণ্ড ও ৬ মাস কারাদণ্ড
- সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসার স্বার্থের দ্বন্দ্ব উত্তাপ ছড়ায় পাহাড়ে
- জেএসএস এর প্রতি পাহাড়ে ভ্রাতৃঘাতী সংঘাত বন্ধের আহবান
- খাগড়াছড়িতে শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন প্রকৌশলী সবুজ চাকমা
- খা.ছড়িতে ১টি প্রাইভেট ক্লিনিক ও ৩টি ডায়াগনস্টিক সেন্টার সিলগালা
- কেন পাহাড়ে সেনাবাহিনী দরকার?
- সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণ: ১১৮ ক্যামেরার সাতটি ডিভিআর জব্দ করেছে সিআইডি
- রাঙ্গামাটিতে দেশীয় অস্ত্রসহ আটক ২
- জেলা পরিষদের সদস্য হলেন কল্যাণ মিত্র বড়ুয়া
- মহালছড়িতে মাদক উৎপাদন ঠেকাতে সেনাবাহিনীর অভিযান
- রাঙামাটিতে সন্ত্রাসীদের আগুনে পুড়ল যাত্রীবাহী বোট
- দুর্গম পাহাড়ে গুলিতে নিহত ৩, তদন্ত করছে পুলিশ
- ‘উপজাতিরা কোটার অপব্যবহার করছে’
- খাগড়াছড়িতে মহানবী (সা.) কে কটুক্তির প্রতিবাদ
- পাহাড়ে রক্তপাত, হানাহানি ও চাঁদাবাজি বন্ধ করবে সরকার
- রামগড়ে বিজিবির অভিযানে ৮ লাখ টাকা মূল্যের ৪টি ভারতীয় গরু জব্দ
- রাঙামাটি
সড়ক উন্নয়ন কাজে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের কোটি টাকা চাঁদা দাবি