বাজার নিয়ন্ত্রণে শিক্ষার্থীরা, দোকানে ঝুলছে মূল্যতালিকা
দৈনিক খাগড়াছড়ি
প্রকাশিত: ৯ আগস্ট ২০২৪
ছবি- সংগৃহীত।
গত সোমবার (৫ আগস্ট) শিক্ষার্থী-জনতার আন্দোলনের মুখে বাংলাদেশের প্রাচীনতম দল আওয়ামী লীগের গঠিত সরকারের পতন হয়। তখন রাজপথে বিজয় মিছিলে নিয়ে নেমে আসে দেশের সাধারণ মানুষ। কিন্তু এতে বিশৃঙ্খলা-অরাজগতা নেমে আসে রাজধানীসহ সারা দেশে। এসব অনিয়ম রোধে শিক্ষার্থীরা নেমে আসেন দেশের শৃঙ্খলা ফেরাতে। বর্তমানে রাজধানীর সড়কসহ নানা জায়গায় শৃঙ্খলা আনতে কাজ করছেন তারা।
এর অংশ হিসেবে বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এখন কাজ করছেন বাজার নিয়ন্ত্রণেও। দোকানে পণ্যের মূল্যতালিকা লাগানো, ট্রেড লাইসেন্স চেক করা, যৌক্তিক দামে পণ্য বিক্রি করা, নিজ দোকানের সামনে পরিচ্ছন্ন রাখা ও নির্ধারিত মূল্যে পণ্য বিক্রি হচ্ছে কি না, সব বিষয়ে নজরদারির কাজ করছেন তারা।
বাজারে শিক্ষার্থীদের এমন উপস্থিতিতে প্রশংসা জানিয়েছেন ক্রেতা-বিক্রেতা উভয় পক্ষ। তবে কোনও কোনও বিক্রেতা জানিয়েছেন, কাঁচাবাজারে মূল্য নির্ধারণ করা কঠিন।
শুক্রবার (৯ আগস্ট) রাজধানীর মিরপুর ১ নম্বর কাঁচাবাজার সরেজমিনে দেখা যায় শিক্ষার্থীদের সরব উপস্থিতি। তারা দোকানে দোকানে গিয়ে যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণের জন্য অনুরোধ জানাচ্ছেন, বলছেন মূল্যতালিকা লাগানোর জন্যও। মুদি, মাছ, মাংসের দোকানে মূল্যতালিকা লাগানোর কথা বলছেন।
তবে মাছ বিক্রেতারা বলছেন, মাছের দোকানে সবার মূল্যতালিকা লাগানো যৌক্তিক নয়।
শিক্ষার্থীদের অনুরোধ, বিক্রেতাদের যুক্তি
বাজার নিয়ন্ত্রণে সময় দেওয়া শিক্ষার্থীদের একজন আবু নাইম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা চাই দেশের সঙ্গে বাজারেও পরিবর্তন আসুক। আমরা চেষ্টা করছি তারা যাতে যৌক্তিক দামে পণ্য বিক্রি করে। এমন দামে যাতে তারা বিক্রি না করে, যেন তাদের লস হয়। কিন্তু ক্রেতারা যেন স্বস্তি পান কিছুটা। আমরা দেখেছি, কোনও এক বিক্রেতা মাছ কিনেছেন হয়তো ৮০০ টাকা দিয়ে কিন্তু বিক্রি করছেন ৯০০ বা ৯৫০ টাকায়। তারা ১০০ থেকে ১৫০ টাকা লাভ করছেন। এটা ক্রেতাদের জন্য চাপ বাড়িয়ে দেয়। আমরা বলেছি তাদের যে ৮০০ টাকায় কিনে ৮৫০ টাকায় বিক্রি করলে তো লস হয় না। কিন্তু তারা নানা খরচ দেখিয়ে বলেন যে ট্রাক ভাড়া, ভ্যান ভাড়াসহ নানা কিছু। আমরা তাদের অনুরোধ করেছি, যাতে তারা নিজেদের লস না করে দাম কমিয়ে বিক্রি করেন।’
এ সময় মাছ বিক্রেতা তপন বলেন, ‘ছাত্ররা যে কাজ করছে, এটাতে আমরা খুশি। কিন্তু তারা আমাদের বলে যে মাছের মূল্যতালিকা লাগাতে। কিন্তু মাছের মূল্যতালিকা এভাবে লাগানো যায় না। আমরা একই মাছ একেকজনে একেক দামে কিনে আনি। আমরাও সে রকম দামেই বিক্রি করি। তাই সবার বিক্রয় দাম এক হবে না। আবার আমার কোনও মাছ যদি ৫০০ টাকায় কিনি, সেটা সকালে হয়তো ৭০০ টাকায়ও বিক্রি করি। কিন্তু বিক্রি কমে গেলে ৬০০, ৫০০ বা ৪৫০ টাকায়ও বিক্রি করতে হয়। কারণ আমরা তো মাছ রেখে দিতে পারবো না। তাই লস দিয়ে হলেও বিক্রি করে দিই। এভাবেই আমরা ব্যালেন্স করি। তাই মূল্যতালিকা লাগানো কঠিন।’
এদিকে আজ শুক্রবার মুদি দোকানগুলোয় দেখা যায়, সবাই মূল্যতালিকা টাঙিয়ে রেখেছেন। ঝাড়ু দিয়ে পরিষ্কার রাখার চেষ্টাও করছেন কেউ কেউ।
সেলিম জেনারেল স্টোরের বিক্রেতা মো. সেলিম বলেন, ‘আমি শিক্ষার্থীদের কাজে শতভাগ সাপোর্ট জানাই। তাদের সঙ্গে আমি আছি। তারা আমাকে বলে গিয়েছে মূল্যতালিকা লাগাতে; আমি সঙ্গে সঙ্গেই লাগিয়েছি। তারা বলেছে দোকানের আশপাশে পরিষ্কার রাখতে; আমি কর্মীকে দিয়ে পরিষ্কার করিয়েছি। দেশে সুন্দর পরিবর্তন আসুক, এটা আমরা সবাই চাই।’
প্রভাব কতটা
মুরগির মাংসের দোকানে গিয়ে দেখা যায়, কিছু দোকানে দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছে। পরে শিক্ষার্থীরা এসে ব্যবসায়ীকে অন্য সবার মতো একই দামে বিক্রি করার অনুরোধ জানান। উত্তরে বিক্রেতা জানান, তার কেনা বেশি দামে, তাই বেশি দামে বিক্রি করছেন। পরে শিক্ষার্থীরা তার ক্রয় রশিদ দেখতে চান এবং বলেন, তিনিও একই দামে বিক্রি করবেন। পরে বিক্রেতা শিক্ষার্থীদের অনুরোধ ও চাপে অন্য সবার মতো একই মূল্য নির্ধারণ করেন।
এদিকে আজ গরুর মাংসের দোকানে গিয়ে দেখা যায়, মাংসের দাম লিখেছেন ৭৫০ টাকা। এ সময় বিক্রেতার সঙ্গে কথা হলে তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘সকাল থেকে ৭৮০ টাকায় বিক্রি করেছি। ছাত্ররা এসে ৭৫০ টাকা করতে বললো। তাই এই দামেই বিক্রি করছি। এই দামে বিক্রি করলে আমার লস হবে না। আর ছাত্ররা যেহেতু বলেছে, তাই ওদের কথাই রাখলাম। ওরা ভালো কাজ করছে।’
আলু-পেঁয়াজ ও সবজির দোকানেও নজরদারি করছেন শিক্ষার্থীরা। এসব দোকানের বিক্রেতারা জানান, তাদের কাছে এসে শিক্ষার্থীরা বলেছেন যে নিজেদের লাভ রেখে যতটা কম দামে বিক্রি করা যায়, সেভাবে যেন তারা বিক্রি করেন। তাই বিক্রেতারাও সেটা মানার চেষ্টা করছেন।
যা বলছেন সাধারণ মানুষ
বাজারে শিক্ষার্থীদের এই উপস্থিতি ইতিবাচক ধরে তাদের প্রশংসা করেছেন বাজার করতে আসা সাধারণ মানুষ। তারা শিক্ষার্থীদের পাশে আছেন বলেও জানান।
ক্রেতা এমদাদুল হক বলেন, ‘বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা দেশটাকে স্বাধীনই করে দিয়েছে। এখন তারা দেশ গড়ার কাজে নেমেছে। আমরা তাদের সাধুবাদ জানাই। আমরা বলতে চাই, আমরা তাদের পাশেই আছি।’
আরেক ক্রেতা আবুল হোসেন বলেন, ‘ছাত্ররা ট্রাফিকের কাজ করছে, এখন আবার বাজারে এসে মনিটরিংয়ের কাজও করছে। তারা আসলেই প্রসংশা পাওয়ার যোগ্য।’
তবে পরামর্শ দিয়ে এক ক্রেতা বলেন, ‘বাচ্চারা অনেক ভালো কাজ করছে। কিন্তু আমি বলতে চাই, ওদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে ওদের পড়ালেখার টেবিলে পাঠাতে হবে। পড়াশোনাটা অনেক জরুরি। পুলিশ বা অন্য কর্মকর্তাদের দ্রুত যুক্ত করে এসব কাজ করাতে হবে সরকারকে। তাহলে দেশ দ্রুত স্বাভাবিক হবে।’
আজকের বাজারদর
আজকের বাজারে ভারতীয় টমেটো ১৫০ টাকা, দেশি গাজর ৯০, চায়না গাজর ১৬০, লম্বা বেগুন ৬০, সাদাগোল বেগুন ৬০, কালো গোল বেগুন ৮০, শসা ৬০ থেকে ৮০, উচ্ছে ৮০, করল্লা ৮০, কাঁকরোল ৮০, পেঁপে ৪০, ঢেঁড়স ৭০, পটল ৪০ থেকে ৭০, চিচিঙ্গা ৫০, ধুন্দল ৬০, ঝিঙা ৮০, বরবটি ৮০, কচুর লতি ৯০, কচুরমুখী ৮০, মিষ্টিকুমড়া ৪০, কাঁচামরিচ ২৬০ ও ধনেপাতা ৩০০ কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর মানভেদে প্রতিটি লাউ ৭০ টাকা, চালকুমড়া ৬০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতি হালি কাঁচা কলা ৪০ টাকা ও হালি লেবু বিক্রি হচ্ছে ২৫ টাকা করে।
এ ক্ষেত্রে গত সপ্তাহের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, কিছু সবজির দাম বেড়েছে ১০ টাকা পর্যন্ত আবার কিছু সবজির দাম কমেছে একই পরিমাণ। তবে কাঁচামরিচের দাম বেড়েছে ৬০ টাকা ও ধনেপাতার দাম বেড়েছে ৫০ টাকা। আবার কিছু সবজির দাম রয়েছে অপরিবর্তিত।
আলু-পেঁয়াজ-রসুন-মাছ-মাংসে পরিবর্তন
এদিকে আজকের বাজারে আকার ও মানভেদে ক্রস জাতের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকায়। এর মধ্যে ছোট পেঁয়াজ ১২০ টাকা ও বড় সাইজের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়। আর ভারতীয় পেঁয়াজ ১১০ টাকা ও দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা করে। এ ক্ষেত্রে দেখা যায়, সব ধরনের পেঁয়াজের বেড়েছে ১০ টাকা করে।
এ ছাড়া আজ লাল আলু ৬০ টাকা, সাদা আলু ৬০, বগুড়ার আলু ৭০ থেকে ৮০, দেশি রসুন ২২০, চায়না রসুন ২২০, চায়না আদা ২৮০ থেকে ৩০০ ও ভারতীয় আদা মানভেদে ৩০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর দেশি রসুনের দাম বেড়েছে ২০ টাকা, চায়না রসুনের দাম বেড়েছে ৩০ টাকা, চায়না আদার দাম বেড়েছে ২০ টাকা ও ভারতীয় আদার দাম বেড়েছে ২০ টাকা।
আজ বাজারে ইলিশ মাছ ওজন অনুযায়ী ১৭০০ থেকে ২০০০ টাকা, রুই ৩৬০ থেকে ৬০০, কাতল ৪০০ থেকে ৫০০, কালিবাউশ ৩৫০ থেকে ৬০০, চিংড়ি ৯০০ থেকে ১২০০, কাঁচকি ৫০০, কই ২২০ থেকে ৩০০, পাবদা ৪৫০ থেকে ৮০০, শিং ৪০০ থেকে ৬০০, টেংরা ৫০০ থেকে ৭০০, বেলে ১০০০ থেকে ১২০০, বোয়াল ৬০০ থেকে ১২০০ ও রূপচাঁদা ৮০০ থেকে ১৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
কেজিতে ৩০ টাকা কমে আজ গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা কেজি দরে। আর খাসির মাংস ১১৫০ টাকা কেজি দরে। বিভিন্ন দোকানে মুরগির লাল ডিম ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা এবং সাদা ডিম ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে।
ওজন অনুযায়ী ব্রয়লার মুরগি ১৫৮ থেকে ১৬৮ টাকা, কক মুরগি ২৬০ থেকে ২৭০, লেয়ার মুরগি ৩১৫, দেশি মুরগি ৫৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে দেখা যায়, আজ ব্রয়লার মুরগির দাম কমেছে ১২ টাকা, কক মুরগির দাম বেড়েছে ২৫ টাকা, লেয়ার মুরগির দাম কমেছে ৫ টাকা, দেশি মুরগির দাম কমেছে ২০ টাকা।
অপরিবর্তিত মুদি পণ্য
আজ মুদি দোকানের পণ্যের দাম রয়েছে অপরিবর্তিত। প্যাকেট পোলাওর চাল ১৫৫ টাকা, খোলা পোলাওর চাল মানভেদে ১১০ থেকে ১৪০, ছোট মুসরডাল ১৩৫, মোটা মুসরডাল ১১০, বড় মুগডাল ১৬০, ছোট মুগডাল ১৮০, খেসারি ডাল ১০০, বুটের ডাল ১৩০, ডাবলি ৮০, ছোলা ১১৫ ও মাষকলাই ডাল ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬৭ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৪৭, কৌটাজাত ঘি ১৩৫০, খোলা ঘি ১২৫০, প্যাকেটজাত চিনি ১৩৫, খোলা চিনি ১৩০, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৫০, আটা দুই কেজির প্যাকেট ১১৫ টাকা, খোলা সরিষার তেল প্রতি লিটার ১৯০ টাকায় বিক্রিহচ্ছে। এ ছাড়া এলাচি ৪৫০০ টাকা, দারুচিনি ১৫০, লবঙ্গ ১৬০০, সাদা গোল মরিচ ১৬০০ ও কালো গোলমরিচ ৯০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের। এছাড়া যেকোনো সংবাদ বা অভিযোগ লিখে পাঠান এই ইমেইলেঃ [email protected]
- ইলিশ রপ্তানি নিষিদ্ধ করায় ব্যথায় কাতর ভারতীয়রা
- পশ্চিমবঙ্গের স্বাধীনতা ঘোষণা করতে মমতার প্রতি আহ্বান
- ঘুরতে গিয়ে ভারত বিরোধী পোস্ট করায় বাংলাদেশি যুবকের ভিসা বাতিল!
- ভারতের কাছে হারানো ২০০ একর জমি ফেরত পাচ্ছে বাংলাদেশ
- কোস্টগার্ডকে আন্তরিক হয়ে কাজ করার আহ্বান
- রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত ২
- পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ
- ভারতে পাচারের সময় কুমিল্লায় ৮৫০ কেজি ইলিশ জব্দ
- ডিম ও মুরগির নতুন দাম নির্ধারণ
- আগামী শুক্রবার চলতে পারে মেট্রোরেল
- এখনই কমছে না বৃষ্টি
- বড়পুকুরিয়ায় ৩য় ইউনিটের উৎপাদন শুরু, কমবে লোডশেডিং
- জলাবদ্ধতা নিরসনে সব সংস্থাকে সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করতে হবে
- ‘ধান চাল ও গমের বস্তায় পাটজাত মোড়কের ব্যবহার নিশ্চিত হবে প্রথমে’
- রাসুলের (সা.) আদর্শের বিকল্প নেই: ধর্ম উপদেষ্টা
- টিভিতে আজকের খেলা
- ভেতরে-বাইরে নানা সমস্যায় জর্জরিত ভারত
- রামগড়ে অস্ত্রসহ দুই ইউপিডিএফ কালেক্টর আটক
- মাটিরাঙ্গার গোমতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চুরি, থানায় জিডি
- সিন্দুকছড়ি জোনে মাসিক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- খা.ছড়িতে সাবেক প্রতিমন্ত্রীর নামে মামলা, আসামী ৭ শতাধিক
- ডিসেম্বরের মধ্যে ৪০ কোটি ডলার দেবে এডিবি
- খা.ছড়িতে চাঁদাবাজি বন্ধ, সড়কে শৃঙ্খলায় পুলিশি সহায়তার প্রতিশ্রুতি
- মণিপুর: শান্তি ফেরাতে ভারতের ব্যর্থতার নেপথ্যে
- ভারতের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন শান্ত-লিটনরা
- অন্তর্ভুক্তিমূলক ভবিষ্যতের জন্য সহায়তা করবে যুক্তরাষ্ট্র
- সুশাসনের জন্য ২০ কোটি ডলার দেবে যুক্তরাষ্ট্র
- আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে কেটেছে অস্থিরতা, কাজে ফিরেছেন শ্রমিকরা
- পদত্যাগের ঘোষণা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালের
- মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি পাওয়াদের তালিকা হচ্ছে: ফারুক ই আজম
- বান্দরবানে ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক)’র শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
- বন্যায় সাজেক ও লংগদুর সাথে খাগড়াছড়ির যান চলাচল বন্ধ
- রাষ্ট্রপতির সাথে সেনাবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত
- সাজেকে পর্যটক অপহরণের চেষ্টা, উদ্ধার করল সেনাবাহিনী
- কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে: সুপ্রদীপ চাকমা
- নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
- মণিপুরে গোলাগুলিতে নিহত অন্তত ৫
- ব্যাংক খাতের পরিস্থিতি উন্নয়নে ৩টি টাস্কফোর্স হবে
- ফটিকছড়ির ১২শ মানুষকে ত্রাণ সহায়তা দিল সেনাবাহিনী
- হজ গাইড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, যারা আবেদন করতে পারবেন
- ‘সেনাগৌরব পদক’ পেলেন আলোচিত ক্যাপ্টেন আশিক
- বৃষ্টিতে ভেসে গেলো নারীদের বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ
- ‘এলসি মার্জিন তুলে দেওয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি আসবে’
- সিন্দুকছড়ি জোনে মাসিক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ: পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল
- আলুটিলায় পাহাড় ধসে যান চলাচল বন্ধ
- খাগড়াছড়িতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসাসেবা দিচ্ছে ভ্রমণকন্যা
- পঞ্চগড় সীমান্তে চোরাকারবারিদের বিজিবির গুলি, ফেনসিডিল জব্দ
- ফটিকছড়িতে যৌথ চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করল সেনাবাহিনী
- বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা করবে সরকার