আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও সমৃদ্ধ পার্বত্য চট্টগ্রাম
দৈনিক খাগড়াছড়ি
প্রকাশিত: ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২২
১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা বাংলার সম্মান রক্ষা ও তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার জন্য রাজপথে রক্ত দিয়েছিল বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা। রফিক জব্বার বরকতসহ নাম জানা আরও অনেক ভাষাশহীদের আত্মত্যাগকে স্মরণীয় করে রাখতে ৫২ এর পরবর্তী সময় থেকে প্রতিবছর ২১ শে ফেব্রুয়ারিকে বাঙালিরা শহীদ দিবস হিসেবে পালন করে আসছিল। ৯৬ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে বিশ্ব দরবারে বাঙালির এই গৌরব গাঁথা তুলে ধরার প্রয়াস চালানো হয়। ভাষার প্রতি বাঙালির আত্মত্যাগের গৌরবগাঁথা বিশ্ববাসীর মন জয় করতে সক্ষম হয়। ধারাবাহিক প্রচেষ্ঠার ফলে ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। ’৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেস্কোর সাধারণ সম্মেলনে প্রস্তাবটি পাস হয় এবং ২০০০ সাল থেকে প্রতি বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে বিশ্বের ১৮৮টি দেশে পালিত হচ্ছে ।
মনে হতে পারে এ সবকিছুই ঘটে গেছে রাতারাতি। কিন্তু এ দিনটিকে ইউনেস্কোর কাছে তুলে ধরতে, তাৎপর্য বোঝাতে, বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে নিতে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে যে কত প্রতিকূলতা পার হতে হয়েছে, কত কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে, স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কতটা কাজ করতে হয়েছে, তা অনেকেরই অজানা।
কানাডার দুই বাঙালি প্রবাসী – রফিকুল ইসলাম এবং আব্দুস সালাম ২১ ফেব্রুয়ারিকে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। যেহেতু জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট সংস্থা বেসরকারি ব্যক্তিদের কাছ থেকে কোন প্রস্তাব গ্রহণ করতে পারে না, তাই একটি সদস্য রাষ্ট্র থেকে প্রস্তাবটি জমা দিতে হয়েছিল।
তৎকালীন ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন কানাডিয়ান প্রবাসী দুই ব্যক্তির ঐতিহাসিক এই উদ্যোগের কথা জানতে পারেন, তখন হাতে ছিল মাত্র ২৪ ঘণ্টা। এই অল্প সময়ের মধ্যেই সরকার তখন প্রবাসীদের নেতৃত্বাধীন ‘মাতৃভাষা সংরক্ষণ কমিটি’র সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং প্রস্তাবটি ১৯৯৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ইউনেস্কোর কাছে প্রেরণ করে। একই সাথে জরুরি ভিত্তিতে আমাদের মিশনগুলোকে অন্যান্য সদস্য দেশের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়; পাশাপাশি এই প্রস্তাবটির জন্য তাদের সমর্থন চাওয়া হয়েছিল। তারপরের ইতিহাস তো বাংলাদেশকেই বদলে দিল। উত্তর থেকে দক্ষিণ পুর্ব থেকে পশ্চিম মোট ১৮৮ টি দেশে পৌঁছে গেল “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/ আমি কি ভুলিতে পারি………
আনুমানিক ৬ হাজার ভাষায় কথা বলছে গোটা বিশ্বের প্রায় ৭০০ কোটি মানুষ। এর মধ্যে মাত্র ক্ষুদ্র আয়তনের বাংলাদেশেই আছে প্রায় ৪২ ভাষাভাষীর মানুষ। বাংলাদেশে বসবাসরত উপজাতীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা প্রায় ৫০টি, এদের প্রায় সকলের নিজস্ব ভাষা থাকলেও বর্ণমালা আছে অল্প কয়েকটি নৃগোষ্ঠীর। চট্টগ্রামের পার্বত্য জেলাগুলোতে চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, বম, খুমী, খেয়াং, লুসাইসহ রয়েছে ১১টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বসবাস। ২০০৯ সালে নিরঙ্কুশ বিজয় লাভের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসেই আওয়ামী লীগ সরকার উপজাতীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভাষা সংরক্ষণে নিজ নিজ ভাষায় বই প্রণয়ের কার্যক্রম শুরু করে। বিষয়টি এতটাই সহজ ছিল না। অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা ও গবেষণা করে অবশেষে ২০১৭ সালে নিজ নিজ মাতৃভাষার পাঠ্যবই পেতে শুরু করে উপজাতি (ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীরা)। একই সাথে শুরু হয় পাঠ্যদান কর্মসূচি। সপ্তাহে একদিন পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি বিদ্যালয়ে নিজ মাতৃভাষার এসব বই পড়তে ও জানতে নিজস্ব বর্ণমালা শেখানো হচ্ছে।
২০২২ সালে বছরের প্রথম দিনই চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের ৩২ হাজার ৬৪৯ শিক্ষার্থীকে দেওয়া হয়েছে নিজ মাতৃভাষার বই। বছরের প্রথম দিন নিজ মাতৃভাষার বই পেয়ে আনন্দ ও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিবাবকবৃন্দ।
এদিকে নৃগোষ্ঠীসমূহের নিজ ভাষায় পাঠদানকে আরও ত্বরান্বিত করতে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিতে একটি প্রশিক্ষণ মডিউল তৈরি করেছে সরকার। এর মাধ্যমে তাদের মাতৃভাষায় শিক্ষাদানের জন্য প্রশিক্ষিত শিক্ষক তৈরি হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতাগুলো চিহ্নিত করে সমাধানের জন্য সরকারকে সহযোগিতা করে যাচ্ছে পার্বত্য জেলা পরিষদ।
বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভাষা ও সংস্কৃতির তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের অধীনে বিশেষ প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে সরকার। এ লক্ষ্যে আগামী এপ্রিলের মধ্যে বৈসাবির (পার্বত্য অঞ্চলের নৃগোষ্ঠীসমূহের ঐতিহ্যবাহী সামাজিক উৎসব) আগে সাতটি সম্প্রদায়ের সাতটি ভাষা শিক্ষার অভিধান তৈরি, বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রাচীন অলংকার, ঐতিহ্যবাহী পোশাক সংরক্ষণ এবং ঐতিহ্যবাহী নাচ-গান প্রশিক্ষণের জন্য প্রকল্প প্রস্তাব পেশ করতে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীভিত্তিক সংগঠনগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ।
বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভাষা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য সংরক্ষণে তিন পার্বত্য জেলা পরিষদকে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে প্রস্তাব তুলে ধরে বলা হয়, সরকার বিষয়টি নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পার্বত্য জেলা পরিষদকে ক্ষমতা দিয়েছে। এ লক্ষ্যে রাঙামাটি জেলা সদরে বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক কমপ্লেক্স গড়ে তোলাসহ ভাষা ও সংস্কৃতি উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠীর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করার জন্য আহ্বান জানানো হয়।
স্বাধীনতার পরপরই তিনি পার্বত্য অঞ্চলের ভাষা, সংস্কৃতি ও অবকাঠামো উন্নয়নের দিকে নজর দেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
স্বাধীনতার পুর্ববর্তী সময়ে তিন পার্বত্য জেলা জুড়ে ছিল কেবলমাত্র ৪৮ কিমি রাস্তা। সেই ৪৮ কিমি রাস্তা এখন ৩০০০ কিমিতে পরিণত হয়েছে। নির্মিত হয়েছে অসংখ্য ব্রিজ ও কালভার্ট। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীগুলোর প্রতি বঙ্গবন্ধুর আন্তরিকতা ও উদারতার ধারা অব্যাহত ছিল শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অবকাঠামোগত উন্নয়ন ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে। পার্বত্য অঞ্চলের সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করেই তিনি পার্বত্য চট্টগ্রামের সংরক্ষিত মহিলা আসন থেকে শ্রীমতি সুদীপ্তা দেওয়ানকে সংসদ সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দিয়েছিলেন। তিনি চাইলে যে কোনো বাঙালি নারীকেও তা দিতে পারতেন।
পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীয় ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বৈদেশিক বৃত্তি মঞ্জুর বঙ্গবন্ধুর শাসনামলের অন্যতম দিক। এই বৃত্তির আওতায় বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীয় ছাত্র-ছাত্রী সোভিয়েত ইউনিয়ন, পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি, পূর্ব জার্মানি, কিউবা এবং ভারতে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পায়। তাদের আবাসিক সংকট নিরসনে ঢাকা এবং চট্টগ্রামে ছাত্রাবাস হিসেবে ব্যবহারের জন্যে পাকা দালান বরাদ্দ করা হয়। মূলত পাহাড়ের শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য বঙ্গবন্ধু সরকারের গৃহীত বিভিন্ন বাস্তবমুখী পদক্ষেপের কারণেই যে পার্বত্য চট্টগ্রামে ১৯৬১ সালে শিক্ষার হার ছিল ১২ দশমিক ৭৯ শতাংশ, ১৯৭৪ সালে তা ১৯ দশমিক ৪৮ শতাংশে এ উন্নীত হয়।
বঙ্গবন্ধুর সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও তার সরকার। বর্তমানে যেখানে বাংলাদেশের জাতীয় শিক্ষার হার ৫৯ দশমিক ৮২ শতাংশ, সেখানে পার্বত্য চট্টগ্রামের চাকমা জনগোষ্ঠীর শিক্ষার হার ৭৩ শতাংশ এবং লক্ষণীয় যে, পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙালিদের শিক্ষার হার ২৩ শতাংশ। পার্বত্য চট্টগ্রামে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিক্যাল কলেজ ছিল না। বর্তমান সরকার সেখানে একটি বিশ্ববিদ্যালয় (আরও একটির কাজ চলমান) এবং একটি মেডিক্যাল কলেজ স্থাপন করেছে। আশির দশকে যেখানে উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের সংখ্যা ছিল মাত্র ১১টি, সেটা এখন ৪৭৯টি, প্রায় প্রতিটি পাড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। শিক্ষার হার ২ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে বর্তমানে ৪৪ দশমিক ৬২ শতাংশে পৌঁছেছে। এর বাইরেও নিয়মিতভাবে শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদানের কার্যক্রম চলছে।
এ ছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামে কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র একটি থেকে তিনটি করা হয়েছে, হাসপাতালের সংখ্যা তিনটি থেকে ২৫টিতে উন্নীত হয়েছে। যেখানে কোনো খেলার মাঠ ছিল না, বর্তমানে সেখানে পাঁচটি স্টেডিয়াম নির্মিত হয়েছে। কলকারখানা, ক্ষুদ্র কুটির শিল্প ১৯৩টি থেকে বৃদ্ধি পেয়ে এখন ১৩৮২টিতে উন্নীত হয়েছে। পাশাপাশি পার্বত্য চট্টগ্রামে তিনটি স্থলবন্দর নির্মাণ এবং টেলিযোগাযোগের ব্যাপক উন্নয়নের ফলে বাণিজ্য এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রেও প্রভূত উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। ফলে সরকারের উন্নয়ন প্রচেষ্টায় পার্বত্য চট্টগ্রামে এককালের পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর মধ্যে প্রভূত উন্নতির ছোঁয়া লেগেছে। আর এ সবই সম্ভব হয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার অসাম্প্রদায়িক ঐক্যবদ্ধ চেতনা ও তার পিতার সমান উদারতার ফলেই।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের মাহাত্ম্য বুঝতে হলে এই উন্নতিগুলোর দিকে তাকাতে হবে। এটি শুধু বাঙালির জন্য গৌরবের নয়, এই নৃগোষ্ঠীসমূহের মানুষগুলোরও গৌরব। নিজ ভাষায় শিক্ষা লাভের সুযোগ পাচ্ছে বলেই তাদের অগ্রযাত্রা এখন টেকসই ও অপ্রতিরোধ্য। সকল ভাষাভাষী মানুষকে সাথে নিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে, এগিয়ে যাচ্ছে। ‘আমাদের কেউ দাবায়ে পারবে না।’
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের। এছাড়া যেকোনো সংবাদ বা অভিযোগ লিখে পাঠান এই ইমেইলেঃ [email protected]
- ভারতীয় পণ্য বর্জনের আন্দোলন নিয়ে বিভক্ত বিএনপি
- বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক
- কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করে সন্তুষ্ট ভুটানের রাজা
- ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ স্মার্ট দেশ হবে: স্পিকার
- নিজেদের নাগরিকদের শিরশ্ছেদ ও পুড়িয়ে মারছে মিয়ানমারের সেনারা
- প্রার্থীর আজ্ঞাবহ কাউকে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা করা যাবে না: ইসি
- সেনাবাহিনীতে নতুন সংযোজন তুরস্কের বায়রাক্টার ড্রোন
- একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন
- এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন
- খাগড়াছড়িতে পুলিশ কমান্ডো প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
- খাগড়াছড়িতে বৈসাবি ও বাংলা নববর্ষ উদযাপনে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
- শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা
- বিমানবন্দরে মুদ্রা কেনাবেচা: ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- পদ্মা সেতু ঘুরে দেখে মুগ্ধ ভুটানের রাজা
- গ্যাস উত্তোলন: কূপ খননে যুক্ত হচ্ছে তিন বিদেশী কোম্পানি
- পাল্টে যাচ্ছে রাজধানীর প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর চেহারা
- শিল্পে দ্রুত ইভিসি মিটার দেবে তিতাস
- ঈদের ছুটির আগেই শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ
- কমতির দিকে ডলার সংকট, স্থবিরতা কাটানোর উদ্যোগ থাকবে আসছে বাজেটে
- নিত্যপণ্যের দাম বেঁধে দিতে পারবে সরকার
- ভুটানের রাজার সফর: কুড়িগ্রামে নতুন বাণিজ্য সম্ভাবনা
- বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস ৭৫ সালের পর বিকৃত করা হয়েছে
- বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটকে স্বাগত জানিয়েছেন ইতালি প্রবাসীরা
- রেলের টিকিট কিনতে ৮ ঘণ্টায় দেড় কোটি হিট
- বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ালে বর্জনের কথা বিশ্বাস করবো
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেবেন যেভাবে
- জাল টাকা প্রস্তুতকারী চক্রের মূলহোতাসহ আটক ৩
- হুইপ ইকবালুর রহিমের মায়ের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির
- এক শিশুর চিকিৎসায় লাখ টাকা সহায়তা দিল সেনাবাহিনী
- ৮০ ভাগ কাজ শেষ রংপুর-ঢাকা নতুন মহাসড়কের
- খাগড়াছড়িতে বিডি ক্লিনের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান উদ্বোধন
- পানছড়িতে অসহায়দের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ
- ১৭০০ ফুট উঁচুতে নান্দনিক দারুস সালাম জামে মসজিদ
- পাহাড়ে এই বৈষম্যের শেষ কোথায়?
- খা.ছড়িতে আন্তঃ একাডেমি টুর্নামেন্ট বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
- মাটিরাঙায় ক্লু-লেস হত্যার রহস্য উদঘাটন করল পুলিশ
- জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশীপ: খাগড়াছড়ির টানা দ্বিতীয় জয়
- রামগড়ে সূর্যমুখী চাষে সম্ভাবনার হাতছানি
- রামগড় স্থলবন্দর দিয়ে মার্চে যাত্রী পারাপার শুরু হবে
- জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশীপে লালমনিরহাটকে হারালো খাগড়াছড়ি
- খাগড়াছড়িতে নদী রক্ষার ব্লক তৈরিতে অনিয়মের অভিযোগ
- খাগড়াছড়িতে সেনাবাহিনীর ঈদ শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ
- দীঘিনালায় কিশোরীর লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আটক ৩
- সোমবার রাতে ১ মিনিট অন্ধকারে থাকবে সারা দেশ
- কমবে ডিজেল-পেট্রোল-অকটেনের দাম!
- মহালছড়িতে বিকল্প কর্মসংস্থান হিসেবে জেলেদের মাঝে ছাগল বিতরণ
- রেংমিটচ্য ভাষার প্রাণ ফেরানোর লড়াইয়ে সেনাবাহিনী
- পার্বত্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য হলেন জ্বরতী